০৮:৪৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫, ৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিশ্লেষণমূলক মন্তব্য নরওয়ে গবেষণা জাহাজ বঙ্গোপসাগরে মৎস্য ও ইকোসিস্টেম জরিপ শুরু করেছে বয়স হলে ভুল বোঝার ব্যাপারটা বুঝতে পারবে, তখন লজ্জিত হবে নিজেকে নিয়ন্ত্রকদের সম্পদ তদন্ত চাই দুদকের ইইউ ৪ মিলিয়ন ইউরো আর্থিক সহযোগিতা দেবে বাংলাদেশের নির্বাচন উন্নত করতে ইভেন্ট বুকিংয়ে এক বছরের জন্য ৫০% ছাড় দিচ্ছে আইসিসিএল ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার ঝিনাইদহের আওয়ামী লীগ সভাপতি পরীক্ষায় ফেল, টানা ২৬ বছর গৃহবন্দী নারীকে উদ্ধার খাদ্য মন্ত্রনালয়ের রেকর্ড পরিমাণ ধান ও চাল সংগ্রহ গাইবান্ধায় ১৪৯০ মিটার দীর্ঘ ‘মওলানা ভাসানী সেতু’ উদ্বোধন করবেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা

খাদ্যপণ্যের দাম শহরের চেয়ে গ্রামে বেশি বেড়েছে

রবিবার (১৯ জুন) বিবিএসের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী দেশে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৩০ শতাংশে। এপ্রিলে যা ছিল ৬ দশমিক ২৩ শতাংশ। তুলনামূলক গ্রামে খাদ্যপণ্যের দাম বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

শহরে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার ৭ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ থাকলে গ্রামীণ এলাকায় এই হার ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশে উঠেছে। চাল, ডাল, ভোজ্য তেল, শাকসবজি থেকে শুরু করে মাছ-মুরগিসহ সব ধরনের প্রয়োজনীয় খাবারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে মে মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। দেশে নিত্যপণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়লেও বিবিএসের হিসাবে সাম্প্রতিককালে মে মাসেই ৭ শতাংশ ছাড়াল মূল্যস্ফীতির হার। বিবিএসের হিসাবে দেশে এর আগে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতির বছর ছিল ২০১০-১১ অর্থবছর। ঐ বছর গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৯১ শতাংশ।

এর পর ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ৭ দশমিক ৩৫ শতাংশের ঘর থেকে ক্রমেই নামতে থাকে মূল্যস্ফীতির হার। এবার একক মাস হিসাবে মে মাসে ৭ শতাংশ অতিক্রম করল। গত কয়েক মাসের মতো গ্রামে শহরের চেয়ে বেশি মূল্যস্ফীতি হয়েছে। মে মাসে গ্রামাঞ্চলে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ। শহরে হয়েছে ৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ।

চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতির হার ৫ দশমিক ৩ শতাংশে আটকে রাখার লক্ষ্য ধরা হয়েছিল। আসছে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৬ শতাংশে আটকে রাখার লক্ষ্য ধরা হয়েছে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করার পর থেকেই বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেল, খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ছে। তার প্রভাব পড়েছে সব দেশে।

 

ট্যাগ :
সর্বাধিক পঠিত

আজ উদ্বোধন হচ্ছে মাওলানা ভাসানী সেতু

খাদ্যপণ্যের দাম শহরের চেয়ে গ্রামে বেশি বেড়েছে

প্রকাশিতঃ ০১:২৩:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জুন ২০২২

রবিবার (১৯ জুন) বিবিএসের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী দেশে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৩০ শতাংশে। এপ্রিলে যা ছিল ৬ দশমিক ২৩ শতাংশ। তুলনামূলক গ্রামে খাদ্যপণ্যের দাম বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

শহরে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার ৭ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ থাকলে গ্রামীণ এলাকায় এই হার ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশে উঠেছে। চাল, ডাল, ভোজ্য তেল, শাকসবজি থেকে শুরু করে মাছ-মুরগিসহ সব ধরনের প্রয়োজনীয় খাবারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে মে মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। দেশে নিত্যপণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়লেও বিবিএসের হিসাবে সাম্প্রতিককালে মে মাসেই ৭ শতাংশ ছাড়াল মূল্যস্ফীতির হার। বিবিএসের হিসাবে দেশে এর আগে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতির বছর ছিল ২০১০-১১ অর্থবছর। ঐ বছর গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৯১ শতাংশ।

এর পর ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ৭ দশমিক ৩৫ শতাংশের ঘর থেকে ক্রমেই নামতে থাকে মূল্যস্ফীতির হার। এবার একক মাস হিসাবে মে মাসে ৭ শতাংশ অতিক্রম করল। গত কয়েক মাসের মতো গ্রামে শহরের চেয়ে বেশি মূল্যস্ফীতি হয়েছে। মে মাসে গ্রামাঞ্চলে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ। শহরে হয়েছে ৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ।

চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতির হার ৫ দশমিক ৩ শতাংশে আটকে রাখার লক্ষ্য ধরা হয়েছিল। আসছে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৬ শতাংশে আটকে রাখার লক্ষ্য ধরা হয়েছে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করার পর থেকেই বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেল, খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ছে। তার প্রভাব পড়েছে সব দেশে।