০৭:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫, ২৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
শুক্রবারের মধ্যে জুলাই সংবিধানের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশের আশা স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট নভেম্বরের মধ্যে চায় জামায়াত হাসিনার বিরুদ্ধে আজ সাক্ষ্য দেবেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এনবিআরের সিদ্ধান্ত: এমপি কোটার ৩০ বিলাসবহুল গাড়ি নিলামে বিক্রির পরিবর্তে হস্তান্তর তীব্র যানজটে আটকা পড়ে সড়ক উপদেষ্টা মোটরসাইকেলে গন্তব্যে পৌঁছেছেন ভৈরব রেলওয়ে স্টেশনের পাশে আবর্জনার স্তূপ ঢেকে দেওয়া হলো বিশিষ্ট উপদেষ্টার আগমনের জন্য পাঁচ দিন ধরে সাগরে ভাসমান ২৬ জেলেকে উদ্ধার করলো নৌ বাহিনী মেনন-পলক-দস্তগীরসহ চারজনের বিরুদ্ধে নতুন মামলায় গ্রেফতার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ: দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করার প্রত্যয়

খাদ্যপণ্যের দাম শহরের চেয়ে গ্রামে বেশি বেড়েছে

রবিবার (১৯ জুন) বিবিএসের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী দেশে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৩০ শতাংশে। এপ্রিলে যা ছিল ৬ দশমিক ২৩ শতাংশ। তুলনামূলক গ্রামে খাদ্যপণ্যের দাম বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

শহরে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার ৭ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ থাকলে গ্রামীণ এলাকায় এই হার ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশে উঠেছে। চাল, ডাল, ভোজ্য তেল, শাকসবজি থেকে শুরু করে মাছ-মুরগিসহ সব ধরনের প্রয়োজনীয় খাবারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে মে মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। দেশে নিত্যপণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়লেও বিবিএসের হিসাবে সাম্প্রতিককালে মে মাসেই ৭ শতাংশ ছাড়াল মূল্যস্ফীতির হার। বিবিএসের হিসাবে দেশে এর আগে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতির বছর ছিল ২০১০-১১ অর্থবছর। ঐ বছর গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৯১ শতাংশ।

এর পর ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ৭ দশমিক ৩৫ শতাংশের ঘর থেকে ক্রমেই নামতে থাকে মূল্যস্ফীতির হার। এবার একক মাস হিসাবে মে মাসে ৭ শতাংশ অতিক্রম করল। গত কয়েক মাসের মতো গ্রামে শহরের চেয়ে বেশি মূল্যস্ফীতি হয়েছে। মে মাসে গ্রামাঞ্চলে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ। শহরে হয়েছে ৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ।

চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতির হার ৫ দশমিক ৩ শতাংশে আটকে রাখার লক্ষ্য ধরা হয়েছিল। আসছে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৬ শতাংশে আটকে রাখার লক্ষ্য ধরা হয়েছে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করার পর থেকেই বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেল, খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ছে। তার প্রভাব পড়েছে সব দেশে।

 

ট্যাগ :
সর্বাধিক পঠিত

খাদ্যপণ্যের দাম শহরের চেয়ে গ্রামে বেশি বেড়েছে

প্রকাশিতঃ ০১:২৩:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জুন ২০২২

রবিবার (১৯ জুন) বিবিএসের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী দেশে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৩০ শতাংশে। এপ্রিলে যা ছিল ৬ দশমিক ২৩ শতাংশ। তুলনামূলক গ্রামে খাদ্যপণ্যের দাম বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

শহরে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার ৭ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ থাকলে গ্রামীণ এলাকায় এই হার ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশে উঠেছে। চাল, ডাল, ভোজ্য তেল, শাকসবজি থেকে শুরু করে মাছ-মুরগিসহ সব ধরনের প্রয়োজনীয় খাবারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে মে মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। দেশে নিত্যপণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়লেও বিবিএসের হিসাবে সাম্প্রতিককালে মে মাসেই ৭ শতাংশ ছাড়াল মূল্যস্ফীতির হার। বিবিএসের হিসাবে দেশে এর আগে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতির বছর ছিল ২০১০-১১ অর্থবছর। ঐ বছর গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৯১ শতাংশ।

এর পর ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ৭ দশমিক ৩৫ শতাংশের ঘর থেকে ক্রমেই নামতে থাকে মূল্যস্ফীতির হার। এবার একক মাস হিসাবে মে মাসে ৭ শতাংশ অতিক্রম করল। গত কয়েক মাসের মতো গ্রামে শহরের চেয়ে বেশি মূল্যস্ফীতি হয়েছে। মে মাসে গ্রামাঞ্চলে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ। শহরে হয়েছে ৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ।

চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতির হার ৫ দশমিক ৩ শতাংশে আটকে রাখার লক্ষ্য ধরা হয়েছিল। আসছে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৬ শতাংশে আটকে রাখার লক্ষ্য ধরা হয়েছে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করার পর থেকেই বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেল, খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ছে। তার প্রভাব পড়েছে সব দেশে।