০৯:০২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খাদ্য মন্ত্রনালয়ের রেকর্ড পরিমাণ ধান ও চাল সংগ্রহ

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ‘বোরো সংগ্রহ কর্মসূচি-২০২৫’ এর অধীনে এবারের সংগ্রহের লক্ষ্য থেকে অনেক বেশি ধান ও চাল সংগ্রহ সম্পন্ন হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি। এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের প্রাকৃতিক খাদ্য উৎপাদনকে সহায়তা ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ব্যতিক্রমী এই অর্জনের অংশ হিসেবে, কর্মসূচির অংশ হিসেবে ৩ লাখ ৭৬ হাজার ৯৪২ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করা হয়েছে, যা নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টনের তুলনায় অনেক বেশি। পাশাপাশি, সিদ্ধ চাল সংগ্রহ করা হয়েছে ১৪ লাখ ৬ হাজার ৫৩৩ মেট্রিক টন, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক। আতপ চাল সংগ্রহের পরিমাণও আরও বাড়িয়ে ৫১ হাজার ৩০৭ টনে পৌঁছানো হয়েছে, যেখানে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫০ হাজার টন। উল্লেখযোগ্যভাবে, এই সব সংগ্রহের কাজ গত ১৫ আগস্ট সমাপ্ত হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে এবার ধান কেনা হয়েছে কেজিতে ৩৬ টাকা এবং চাল কেজিতে ৪৯ টাকা দরে, যা কৃষকের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এই রেকর্ড সংগ্রহের মাধ্যমে দেশের খাদ্য সংগ্রহ কর্মকাণ্ডে নতুন ইতিহাস রচনা হলো।

ট্যাগ :
সর্বাধিক পঠিত

সেনেগালে বিশেষ স্কুলের মাধ্যমে পুরুষদের ভালো স্বামী তৈরির উদ্যোগ

খাদ্য মন্ত্রনালয়ের রেকর্ড পরিমাণ ধান ও চাল সংগ্রহ

প্রকাশিতঃ ০৮:১৮:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ‘বোরো সংগ্রহ কর্মসূচি-২০২৫’ এর অধীনে এবারের সংগ্রহের লক্ষ্য থেকে অনেক বেশি ধান ও চাল সংগ্রহ সম্পন্ন হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি। এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের প্রাকৃতিক খাদ্য উৎপাদনকে সহায়তা ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ব্যতিক্রমী এই অর্জনের অংশ হিসেবে, কর্মসূচির অংশ হিসেবে ৩ লাখ ৭৬ হাজার ৯৪২ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করা হয়েছে, যা নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টনের তুলনায় অনেক বেশি। পাশাপাশি, সিদ্ধ চাল সংগ্রহ করা হয়েছে ১৪ লাখ ৬ হাজার ৫৩৩ মেট্রিক টন, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক। আতপ চাল সংগ্রহের পরিমাণও আরও বাড়িয়ে ৫১ হাজার ৩০৭ টনে পৌঁছানো হয়েছে, যেখানে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫০ হাজার টন। উল্লেখযোগ্যভাবে, এই সব সংগ্রহের কাজ গত ১৫ আগস্ট সমাপ্ত হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে এবার ধান কেনা হয়েছে কেজিতে ৩৬ টাকা এবং চাল কেজিতে ৪৯ টাকা দরে, যা কৃষকের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এই রেকর্ড সংগ্রহের মাধ্যমে দেশের খাদ্য সংগ্রহ কর্মকাণ্ডে নতুন ইতিহাস রচনা হলো।