১০:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
একাত্তরের ভুল প্রমাণিত হলে জাতির কাছে ক্ষমা চাইব: জামায়াত আমির নতুন আইজিপি বাহারুল আলম, ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাদ আলী ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করা নিয়ে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে, আওয়ামী লীগের নির্বাচন করায় আপত্তি নেই: দ্য হিন্দুকে ইউনূস সোনারগাঁয়ে মেঘনা গ্রুপের ফ্যাক্টরিতে অগ্নিকাণ্ড, ক্ষতি ৪০০ কোটি টাকা বিডিআরের নির্দোষ সদস্যদের চাকরি পুর্নবহালের দাবি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ করে প্রজ্ঞাপন জারি ৪৪, ৪৫ ও ৪৬তম বিসিএস নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত খাদ্যের মান যাচাইয়ে এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে খেলেন উপাচার্য সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম গ্রেপ্তার

দেশবাসীকে নিয়ে শপথবাক্য পাঠ করলেন প্রধানমন্ত্রী

বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তিতে সারা দেশের মানুষকে শপথবাক্য পাঠ করালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে আজ (১৬ ডিসেম্বর) বিকালে প্রধানমন্ত্রী দেশব্যাপী এই শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। দেশের বিভাগীয় জেলা, জেলা ও উপজেলা স্টেডিয়াম ও বিজয় দিবসের নির্ধারিত ভেন্যু থেকে সাধারণ মানুষ জাতীয় পতাকা হাতে শপথ বাক্য পাঠ করেন।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে ‘মহাবিজয়ের মহানায়ক’ শিরোনামে বৃহস্পতি ও শুক্রবার (১৬ ও ১৭ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আয়োজনের প্রথমদিন ১৬ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী সবাইকে শপথ বাক্য পাঠ করান।

বিজয় দিবসের দিনে দেশবাসীকে সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষের যে শপথ পাঠ করালেন প্রধানমন্ত্রী- নিচে তা দেওয়া হলো:

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিসংগ্রামের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বিশ্বের বুকে বাঙালি জাতি প্রতিষ্ঠা করেছে তার স্বতন্ত্র জাতিসত্তা।

আজ বিজয় দিবসে দৃপ্তকণ্ঠে শপথ করছি যে, শহিদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না- দেশকে ভালোবাসব, দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলব।

মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদের সহায় হোন।

এর আগে বিকাল সাড়ে ৪টায় প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠানস্থলে আসেন। এরপরই জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়। কিছুক্ষণ পরেই জাতীকে শপথ করাতে প্রধানমন্ত্রী মঞ্চে উঠেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন তার ছোট বোন শেখ রেহানা।

বিকাল পৌনে ৫টায় প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি সারা দেশের সঙ্গে যুক্ত থেকে শপথ বাক্য পাঠ করান। দেশের সব বিভাগ/জেলা/উপজেলা স্টেডিয়াম/মহান বিজয় দিবসের নির্ধারিত ভেন্যু থেকে শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এসময় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজার বিশেষ অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগ :

রুশ হামলার আশঙ্কায় কিয়েভে দূতাবাস বন্ধ করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

দেশবাসীকে নিয়ে শপথবাক্য পাঠ করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিতঃ ১২:০৬:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২১

বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তিতে সারা দেশের মানুষকে শপথবাক্য পাঠ করালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে আজ (১৬ ডিসেম্বর) বিকালে প্রধানমন্ত্রী দেশব্যাপী এই শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। দেশের বিভাগীয় জেলা, জেলা ও উপজেলা স্টেডিয়াম ও বিজয় দিবসের নির্ধারিত ভেন্যু থেকে সাধারণ মানুষ জাতীয় পতাকা হাতে শপথ বাক্য পাঠ করেন।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে ‘মহাবিজয়ের মহানায়ক’ শিরোনামে বৃহস্পতি ও শুক্রবার (১৬ ও ১৭ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আয়োজনের প্রথমদিন ১৬ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী সবাইকে শপথ বাক্য পাঠ করান।

বিজয় দিবসের দিনে দেশবাসীকে সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষের যে শপথ পাঠ করালেন প্রধানমন্ত্রী- নিচে তা দেওয়া হলো:

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিসংগ্রামের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বিশ্বের বুকে বাঙালি জাতি প্রতিষ্ঠা করেছে তার স্বতন্ত্র জাতিসত্তা।

আজ বিজয় দিবসে দৃপ্তকণ্ঠে শপথ করছি যে, শহিদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না- দেশকে ভালোবাসব, দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলব।

মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদের সহায় হোন।

এর আগে বিকাল সাড়ে ৪টায় প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠানস্থলে আসেন। এরপরই জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়। কিছুক্ষণ পরেই জাতীকে শপথ করাতে প্রধানমন্ত্রী মঞ্চে উঠেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন তার ছোট বোন শেখ রেহানা।

বিকাল পৌনে ৫টায় প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি সারা দেশের সঙ্গে যুক্ত থেকে শপথ বাক্য পাঠ করান। দেশের সব বিভাগ/জেলা/উপজেলা স্টেডিয়াম/মহান বিজয় দিবসের নির্ধারিত ভেন্যু থেকে শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এসময় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজার বিশেষ অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ উপস্থিত ছিলেন।