১০:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিশ্লেষণমূলক মন্তব্য নরওয়ে গবেষণা জাহাজ বঙ্গোপসাগরে মৎস্য ও ইকোসিস্টেম জরিপ শুরু করেছে বয়স হলে ভুল বোঝার ব্যাপারটা বুঝতে পারবে, তখন লজ্জিত হবে নিজেকে নিয়ন্ত্রকদের সম্পদ তদন্ত চাই দুদকের ইইউ ৪ মিলিয়ন ইউরো আর্থিক সহযোগিতা দেবে বাংলাদেশের নির্বাচন উন্নত করতে ইভেন্ট বুকিংয়ে এক বছরের জন্য ৫০% ছাড় দিচ্ছে আইসিসিএল ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার ঝিনাইদহের আওয়ামী লীগ সভাপতি পরীক্ষায় ফেল, টানা ২৬ বছর গৃহবন্দী নারীকে উদ্ধার খাদ্য মন্ত্রনালয়ের রেকর্ড পরিমাণ ধান ও চাল সংগ্রহ গাইবান্ধায় ১৪৯০ মিটার দীর্ঘ ‘মওলানা ভাসানী সেতু’ উদ্বোধন করবেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা

বেড়েই চলেছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম, বিপাকে ক্রেতারা

ক্রমশ বেড়েই চলেছে মাছ-মাংস, সবজিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। স্বস্তির ছোঁয়া নেই মুদি পণ্য ও মসলার বাজারেও। এমন অবস্থায় বেশ বিপাকে রয়েছেন সাধারণ ক্রেতারা।

শুক্রবার (২৩ জুন) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি গাজর বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকায়, পাকা টমেটোর কেজি ১২০ থেকে ১৫০ টাকা, বেগুন ৭০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০, ঝিঙা ৭০ টাকা, পটল ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ধন্দুল ৭০ টাকা, কাঁচামরিচ প্রতি কেজি মানভেদে ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা, লাউ প্রতি পিস ৭০ থেকে ৮০ টাকা, গুঁড়ি কচু প্রতি কেজি ১০০ টাকা, কাঁকরোল ৬০ থেকে ৭০ টাকা, ঢ্যাঁড়সের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা। বরবটি ৮০ টাকা, জালি প্রতি পিস ৫০ থেকে ৬০ টাকা, করলা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, শসা ৬০ থেকে ৭০ টাকা।

এদিকে এখনো চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ। গত সপ্তাহের মতো পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ৭০ টাকা। রসুনও আগের দামে বিক্রি হচ্ছে। আমদানি করা এক কেজি রসুন কিনতে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা দিতে হচ্ছে। আর দেশি রসুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১২০ টাকা।

সপ্তাহের বাজার করতে আসা আনিসুল হক বলেন, সবজির বাজারে আগুন লেগে আছে, মাছ-মাংসের একই অবস্থা। মুদি দোকানে গিয়েও দেখি সব পণ্যের দাম বেশি। আমরা এ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাবো কবে?

সবজির দাম বাড়লেও কমেছে ব্রয়লার মুরগির দাম। আজ ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকা। পাকিস্তানি মুরগী বিক্রি হচ্ছে ২৮০ টাকা কেজি দরে। প্রতি কেজি দেশি মুরগি কিনতে গুণতে হচ্ছে ৪২০ টাকা।

মুরগির দামে কিছুটা পরিবর্তন ঘটলেও আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে গরুর মাংস। বাজারভেদে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৮০ থেকে ৮০০ টাকায়। খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ১১০০ থেকে ১২০০ টাকা কেজি দরে।

মাংসের মতো বেড়েছে মাছের দামও। মাছ বাজার ঘুরে দেখা গেছে, শিং মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা। কৈ মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৩০ থেকে ২৫০ টাকা। রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকায়। ৪০০ থেকে ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছের কাজে বিক্রি হচ্ছে ১৩০০ থেকে ১৪০০ টাকা। ছোট ইলিশের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে এক হাজার টাকা। বড় চিংড়ি ৭০০ টাকা, বড় কাতল ৩৮০ থেকে ৪০০ টাকা, ট্যাংরা প্রতি কেজি ৫৫০ থেকে ৬৫০ টাকা, বোয়াল মাছ ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা, সিলভার কার্ভ (ছোট) প্রতি কেজি ২৫০ থেকে ২৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মাছ-মাংসের মতো বেড়েছে মুদি পণ্যের দামও। বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে সয়াবিন তেল ও চিনি।

ট্যাগ :
সর্বাধিক পঠিত

আজ উদ্বোধন হচ্ছে মাওলানা ভাসানী সেতু

বেড়েই চলেছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম, বিপাকে ক্রেতারা

প্রকাশিতঃ ১২:১৫:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ জুন ২০২৩

ক্রমশ বেড়েই চলেছে মাছ-মাংস, সবজিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। স্বস্তির ছোঁয়া নেই মুদি পণ্য ও মসলার বাজারেও। এমন অবস্থায় বেশ বিপাকে রয়েছেন সাধারণ ক্রেতারা।

শুক্রবার (২৩ জুন) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি গাজর বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকায়, পাকা টমেটোর কেজি ১২০ থেকে ১৫০ টাকা, বেগুন ৭০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০, ঝিঙা ৭০ টাকা, পটল ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ধন্দুল ৭০ টাকা, কাঁচামরিচ প্রতি কেজি মানভেদে ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা, লাউ প্রতি পিস ৭০ থেকে ৮০ টাকা, গুঁড়ি কচু প্রতি কেজি ১০০ টাকা, কাঁকরোল ৬০ থেকে ৭০ টাকা, ঢ্যাঁড়সের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা। বরবটি ৮০ টাকা, জালি প্রতি পিস ৫০ থেকে ৬০ টাকা, করলা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, শসা ৬০ থেকে ৭০ টাকা।

এদিকে এখনো চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ। গত সপ্তাহের মতো পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ৭০ টাকা। রসুনও আগের দামে বিক্রি হচ্ছে। আমদানি করা এক কেজি রসুন কিনতে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা দিতে হচ্ছে। আর দেশি রসুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১২০ টাকা।

সপ্তাহের বাজার করতে আসা আনিসুল হক বলেন, সবজির বাজারে আগুন লেগে আছে, মাছ-মাংসের একই অবস্থা। মুদি দোকানে গিয়েও দেখি সব পণ্যের দাম বেশি। আমরা এ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাবো কবে?

সবজির দাম বাড়লেও কমেছে ব্রয়লার মুরগির দাম। আজ ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকা। পাকিস্তানি মুরগী বিক্রি হচ্ছে ২৮০ টাকা কেজি দরে। প্রতি কেজি দেশি মুরগি কিনতে গুণতে হচ্ছে ৪২০ টাকা।

মুরগির দামে কিছুটা পরিবর্তন ঘটলেও আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে গরুর মাংস। বাজারভেদে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৮০ থেকে ৮০০ টাকায়। খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ১১০০ থেকে ১২০০ টাকা কেজি দরে।

মাংসের মতো বেড়েছে মাছের দামও। মাছ বাজার ঘুরে দেখা গেছে, শিং মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা। কৈ মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৩০ থেকে ২৫০ টাকা। রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকায়। ৪০০ থেকে ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছের কাজে বিক্রি হচ্ছে ১৩০০ থেকে ১৪০০ টাকা। ছোট ইলিশের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে এক হাজার টাকা। বড় চিংড়ি ৭০০ টাকা, বড় কাতল ৩৮০ থেকে ৪০০ টাকা, ট্যাংরা প্রতি কেজি ৫৫০ থেকে ৬৫০ টাকা, বোয়াল মাছ ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা, সিলভার কার্ভ (ছোট) প্রতি কেজি ২৫০ থেকে ২৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মাছ-মাংসের মতো বেড়েছে মুদি পণ্যের দামও। বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে সয়াবিন তেল ও চিনি।