০৩:১৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫, ৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিশ্লেষণমূলক মন্তব্য নরওয়ে গবেষণা জাহাজ বঙ্গোপসাগরে মৎস্য ও ইকোসিস্টেম জরিপ শুরু করেছে বয়স হলে ভুল বোঝার ব্যাপারটা বুঝতে পারবে, তখন লজ্জিত হবে নিজেকে নিয়ন্ত্রকদের সম্পদ তদন্ত চাই দুদকের ইইউ ৪ মিলিয়ন ইউরো আর্থিক সহযোগিতা দেবে বাংলাদেশের নির্বাচন উন্নত করতে ইভেন্ট বুকিংয়ে এক বছরের জন্য ৫০% ছাড় দিচ্ছে আইসিসিএল ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার ঝিনাইদহের আওয়ামী লীগ সভাপতি পরীক্ষায় ফেল, টানা ২৬ বছর গৃহবন্দী নারীকে উদ্ধার খাদ্য মন্ত্রনালয়ের রেকর্ড পরিমাণ ধান ও চাল সংগ্রহ গাইবান্ধায় ১৪৯০ মিটার দীর্ঘ ‘মওলানা ভাসানী সেতু’ উদ্বোধন করবেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা

‘সরকারের পতন ঘটাতে না পারলে কান ধরে ওঠবস করে বিদায় নেবেন’

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, মির্জা ফখরুল সাহেব কারাগার থেকে বের হয়েছেন। তিনি কারাগার থেকে বের হয়ে বলেছেন সরকারের পতন না ঘটিয়ে ঘরে ফিরবেন না। সরকারের পতন হবে না। কারণ, এই সরকার জনগণের সরকার। এই সরকার শান্তির সপক্ষের সরকার, এই সরকার উন্নয়নের সরকার। এই সরকারের পতন ঘটনো যাবে না।

মির্জা ফখরুল ইসলামকে উদ্দেশ করে জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, আপনি বলুন যদি এই সরকারের পতন না ঘটাতে পারেন তাহলে ওই নয়াপল্টনে কান ধরে ওঠবস করে রাজনীতি থেকে বিদায় নেবেন। সেই ওয়াদা বাংলার জনগণের কাছে করতে হবে।

বুধবার (১১ জানুয়ারি) বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ফার্মগেটে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

১৫ আগস্টের চক্রান্তকারীরা আবার ষড়যন্ত্র শুরু করেছে দাবি করে তিনি বলেন, সেই চক্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের অগ্রগতি-উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়। ১০ ডিসেম্বর ও ৩০ ডিসেম্বর যেভাবে তাদের আন্দোলন প্রতিহত করা হয়েছে, আজও তাদের গণ কর্মসূচি ব্যর্থ করা হবে।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, যারা জাতির পিতাকে হত্যা করতে পারে, যারা জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করতে পারে, যারা জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করতে পারে, তারা আর যাই হোক এ দেশের মঙ্গল কামনা করতে পারে না। ওরা খুনি। তাদের ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করতে হবে।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, বিএনপি কর্মসূচি পালন করে সরকার হাটানোর জন্য। তারা ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়েও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর অনেক অত্যাচার করেছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের চেহারা পরিবর্তন করে দিয়েছেন। তারা আবারও যদি রাস্তায় নামতে চায়, তখনই প্রতিহত করা হবে।

যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ বলেন, অপরাধের দায়ে বিএনপি-জামায়াতকে মানুষের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। যুবলীগ তাদের অনেক ছাড় দিয়েছে, সামনে ছাড় দেওয়া হবে না। আরেকবার মানুষের গায়ে হাত দিলে যুবলীগ সমুচিত জবাব দেবে।

ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুলের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খাঁন নিখিল, যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার শেখ নাঈম, রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু মনির মো. শহিদুল হক রাসেল, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাদাত হোসেন সেলিম প্রমুখ।

ট্যাগ :
সর্বাধিক পঠিত

আজ উদ্বোধন হচ্ছে মাওলানা ভাসানী সেতু

‘সরকারের পতন ঘটাতে না পারলে কান ধরে ওঠবস করে বিদায় নেবেন’

প্রকাশিতঃ ১২:৩২:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৩

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, মির্জা ফখরুল সাহেব কারাগার থেকে বের হয়েছেন। তিনি কারাগার থেকে বের হয়ে বলেছেন সরকারের পতন না ঘটিয়ে ঘরে ফিরবেন না। সরকারের পতন হবে না। কারণ, এই সরকার জনগণের সরকার। এই সরকার শান্তির সপক্ষের সরকার, এই সরকার উন্নয়নের সরকার। এই সরকারের পতন ঘটনো যাবে না।

মির্জা ফখরুল ইসলামকে উদ্দেশ করে জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, আপনি বলুন যদি এই সরকারের পতন না ঘটাতে পারেন তাহলে ওই নয়াপল্টনে কান ধরে ওঠবস করে রাজনীতি থেকে বিদায় নেবেন। সেই ওয়াদা বাংলার জনগণের কাছে করতে হবে।

বুধবার (১১ জানুয়ারি) বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ফার্মগেটে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

১৫ আগস্টের চক্রান্তকারীরা আবার ষড়যন্ত্র শুরু করেছে দাবি করে তিনি বলেন, সেই চক্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের অগ্রগতি-উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়। ১০ ডিসেম্বর ও ৩০ ডিসেম্বর যেভাবে তাদের আন্দোলন প্রতিহত করা হয়েছে, আজও তাদের গণ কর্মসূচি ব্যর্থ করা হবে।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, যারা জাতির পিতাকে হত্যা করতে পারে, যারা জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করতে পারে, যারা জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করতে পারে, তারা আর যাই হোক এ দেশের মঙ্গল কামনা করতে পারে না। ওরা খুনি। তাদের ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করতে হবে।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, বিএনপি কর্মসূচি পালন করে সরকার হাটানোর জন্য। তারা ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়েও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর অনেক অত্যাচার করেছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের চেহারা পরিবর্তন করে দিয়েছেন। তারা আবারও যদি রাস্তায় নামতে চায়, তখনই প্রতিহত করা হবে।

যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ বলেন, অপরাধের দায়ে বিএনপি-জামায়াতকে মানুষের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। যুবলীগ তাদের অনেক ছাড় দিয়েছে, সামনে ছাড় দেওয়া হবে না। আরেকবার মানুষের গায়ে হাত দিলে যুবলীগ সমুচিত জবাব দেবে।

ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুলের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খাঁন নিখিল, যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার শেখ নাঈম, রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু মনির মো. শহিদুল হক রাসেল, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাদাত হোসেন সেলিম প্রমুখ।