০৬:২৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫, ২৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
তীব্র যানজটে আটকা পড়ে সড়ক উপদেষ্টা মোটরসাইকেলে গন্তব্যে পৌঁছেছেন ভৈরব রেলওয়ে স্টেশনের পাশে আবর্জনার স্তূপ ঢেকে দেওয়া হলো বিশিষ্ট উপদেষ্টার আগমনের জন্য পাঁচ দিন ধরে সাগরে ভাসমান ২৬ জেলেকে উদ্ধার করলো নৌ বাহিনী মেনন-পলক-দস্তগীরসহ চারজনের বিরুদ্ধে নতুন মামলায় গ্রেফতার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ: দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করার প্রত্যয় আওয়ামী লীগের বিচারকাজের জন্য আনুষ্ঠানিক তদন্ত শুরু জয়পুরহাটের কানাইপুকুর গ্রামে বিরল শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়ার প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন সিইসির মনে অবস্থান: এবারের নির্বাচন জীবনশেষের সুযোগ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিদায় সাক্ষাৎ জাতিসংঘের অভিবাসী সমন্বয়কের

গোপালগঞ্জ-৩ আসনে গণঅধিকার পরিষদের দুজন প্রার্থী মনোনয়ন গ্রহণ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য গোপালগঞ্জ-৩ (কোটালীপাড়া-টুঙ্গিপাড়া) আসনে গণঅধিকার পরিষদ থেকে দুজন প্রার্থী মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। তারা হলেন আবুল বসার ও কাজী রনি। আবুল বসার গণঅধিকার পরিষদের কোটালীপাড়া উপজেলা শাখার আহবায়ক এবং তিনি কোটালীপাড়া উপজেলার মাঝবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি একজন সফল ব্যবসায়ী এবং দলের নেতা হিসেবে পরিচিত। কাজী রনি ঢাকা মহানগর উত্তরের দায়িত্বে থাকা গণঅধিকার পরিষদের এক সক্রিয় নেতা, পেশায় একজন ব্যাংকার। তিনি কোটালীপাড়া উপজেলার কুরপালা গ্রামের মৃত. কাজী নজরুল ইসলামের সন্তান।

আবুল বসার জানান, গণঅধিকার পরিষদ জনগণের জন্য কাজ করে একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক দল। তিনি বলেন, এই আসনটি ভিআইপি আসন হিসেবে পরিচিত হলেও, আমি আশাবাদী যে গোপালগঞ্জের ভোটাররা তাদের মূল্যবান ভোটের মাধ্যমে গণঅধিকার পরিষদকে সমর্থন করবে। তিনি আরও বলেন, যদি দল তাঁকে মনোনয়ন দেয়, তিনি তার উপস্থিতি ও প্রতিশ্রুতির মাধ্যমে দলের সম্মান বজায় রাখবেন।

উল্লেখ্য, গণঅধিকার পরিষদ দেশের একজন নির্ভরযোগ্য ভোটার দলের অংশ হিসাবে বিভিন্ন সাংগঠনিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে লিফলেট বিতরণ এবং জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতামূলক কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত। আগামী নির্বাচনে গণঅধিকার পরিষদের মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থী হিসেবে আবুল বসার ও কাজী রনির মনোনয়ন যদি নিশ্চিত হয়, তারা তা নিয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ।

গত বছরের আগস্টে রাজনৈতিক পরিস্থিতির পরিবর্তনের পর থেকে গোপালগঞ্জের এই কোটালীপাড়া আসনে বিভিন্ন দলীয় প্রার্থীদের মধ্যে জোরদার প্রচারণা শুরু হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রার্থীরা উপজেলার এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ভিড় করছেন, ভোটারদের মনোভাব জানার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে এই নির্বাচনী প্রক্রিয়া নতুন মাত্রা নিয়েছে, যেখানে প্রতিটি দল নিজেদের পক্ষে ব্যাপক প্রচারণা চালাচ্ছে।

ট্যাগ :
সর্বাধিক পঠিত

দৌলতপুরে মা ইলিশ রক্ষায় অভিযান, অবৈধ জাল জব্দ ও জেলেকে জরিমানা

গোপালগঞ্জ-৩ আসনে গণঅধিকার পরিষদের দুজন প্রার্থী মনোনয়ন গ্রহণ

প্রকাশিতঃ ১০:৪৭:১৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৫

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য গোপালগঞ্জ-৩ (কোটালীপাড়া-টুঙ্গিপাড়া) আসনে গণঅধিকার পরিষদ থেকে দুজন প্রার্থী মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। তারা হলেন আবুল বসার ও কাজী রনি। আবুল বসার গণঅধিকার পরিষদের কোটালীপাড়া উপজেলা শাখার আহবায়ক এবং তিনি কোটালীপাড়া উপজেলার মাঝবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি একজন সফল ব্যবসায়ী এবং দলের নেতা হিসেবে পরিচিত। কাজী রনি ঢাকা মহানগর উত্তরের দায়িত্বে থাকা গণঅধিকার পরিষদের এক সক্রিয় নেতা, পেশায় একজন ব্যাংকার। তিনি কোটালীপাড়া উপজেলার কুরপালা গ্রামের মৃত. কাজী নজরুল ইসলামের সন্তান।

আবুল বসার জানান, গণঅধিকার পরিষদ জনগণের জন্য কাজ করে একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক দল। তিনি বলেন, এই আসনটি ভিআইপি আসন হিসেবে পরিচিত হলেও, আমি আশাবাদী যে গোপালগঞ্জের ভোটাররা তাদের মূল্যবান ভোটের মাধ্যমে গণঅধিকার পরিষদকে সমর্থন করবে। তিনি আরও বলেন, যদি দল তাঁকে মনোনয়ন দেয়, তিনি তার উপস্থিতি ও প্রতিশ্রুতির মাধ্যমে দলের সম্মান বজায় রাখবেন।

উল্লেখ্য, গণঅধিকার পরিষদ দেশের একজন নির্ভরযোগ্য ভোটার দলের অংশ হিসাবে বিভিন্ন সাংগঠনিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে লিফলেট বিতরণ এবং জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতামূলক কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত। আগামী নির্বাচনে গণঅধিকার পরিষদের মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থী হিসেবে আবুল বসার ও কাজী রনির মনোনয়ন যদি নিশ্চিত হয়, তারা তা নিয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ।

গত বছরের আগস্টে রাজনৈতিক পরিস্থিতির পরিবর্তনের পর থেকে গোপালগঞ্জের এই কোটালীপাড়া আসনে বিভিন্ন দলীয় প্রার্থীদের মধ্যে জোরদার প্রচারণা শুরু হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রার্থীরা উপজেলার এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ভিড় করছেন, ভোটারদের মনোভাব জানার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে এই নির্বাচনী প্রক্রিয়া নতুন মাত্রা নিয়েছে, যেখানে প্রতিটি দল নিজেদের পক্ষে ব্যাপক প্রচারণা চালাচ্ছে।