০৫:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
উপদেষ্টা পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জানাবে সরকারকে মতামত সমন্বয় করে: আলী রীয়াজ জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর ১৫ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে ১৫ অক্টোবর হবে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান ঢাকা-চট্টগ্রাম রেল যোগাযোগের উন্নয়নে সরকারের নতুন উদ্যোগ শুক্রবারের মধ্যে জুলাই সংবিধানের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশের আশা স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট নভেম্বরের মধ্যে চায় জামায়াত হাসিনার বিরুদ্ধে আজ সাক্ষ্য দেবেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এনবিআরের সিদ্ধান্ত: এমপি কোটার ৩০ বিলাসবহুল গাড়ি নিলামে বিক্রির পরিবর্তে হস্তান্তর

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাস তৈরি, ছুঁলো ৩৬০০ ডলার

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম দ্রুত বৃদ্ধি প Sleeveঅনেকেরই নজর কেড়ে নিয়েছে। এক ইতিহাসের সৃষ্টি হলো, যেখানে প্রতি আউন্স স্বর্ণের মূল্য ছুঁয়েছে ৩ হাজার ৬০০ ডলারের শক্তিশালী স্তর। এই মূল্যবৃদ্ধি ব্যাপকভাবে চমকপ্রদ ও অর্থনৈতিক বিশ্লেষকদের জন্য গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, সোমবার স্পট মার্কেটে স্বর্ণের দাম শতাংশের দিক থেকে শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৩ হাজার ৬১২ দশমিক ২০ ডলারে পৌঁছায়। দিনের শুরুতেই এক রেকর্ড ছুঁয়েছিল ৩ হাজার ৬১৬ ডলাসহ যোগ্যতা, যা স্বর্ণের বাজারে নতুন এক উচ্চতা। একই সময়ে ডিসেম্বরের স্বর্ণ নির্মাণের ফিউচার প্ল্যানগুলো অপরিবর্তিত থাকলেও মূল্য দাঁড়িয়েছে আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ৬৫৩ দশমিক ১০ ডলারে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাকরণিক পরিস্থিতি বদলাচ্ছে। চাকরির বাজারের প্রবৃদ্ধি হ্রাস পাচ্ছে এবং বেকারত্বের হার বেড়েছে, যা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আশার সঞ্চার করে দিয়েছে। তারা আস্থায় আছেন যে, ফেডারেল রিজার্ভ শীঘ্রই সুদের হার কমানোর পরিকল্পনা করছে। এই প্রত্যাশার ফলেই স্বর্ণের বাজারে পরিস্থিতি আরও দ্রুত উন্নতি লাভ করছে।

সুইসকোটের বিশ্লেষক কার্লো আলবার্তো ডি কাসা বলেন, ‘সুদের হার কমার প্রত্যাশাই স্বর্ণের চাহিদা বৃদ্ধি করছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে বৈশ্বিক ভূ-রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, যা আর্থিক বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে। ভবিষ্যতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর স্বর্ণ ক্রয় ক্রমশ বাড়ছে।’

অন্যদিকে, ইউবিএসের বিশ্লেষক জিওভান্নি স্টাউনোভো বলছেন, ‘পরবর্তী বছরেই স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ৭০০ ডলারে পৌঁছতে পারে।’

এছাড়া, বিশ্ববাজারে রূপার দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে আউন্সপ্রতি ৪১.০৮ ডলারে। একইসাথে, প্লাটিনামের দাম ১.৬ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ৩৯৪.৯০ ডলারে পৌঁছায়, আর প্যালাডিয়ামের দাম ১.৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১ হাজার ১২৪.২৪ ডলারে পরিণত হয়েছে। এই মূল্যবৃদ্ধিসমূহ আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রতি নজর দেওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

ট্যাগ :
সর্বাধিক পঠিত

বিজয় থালাপতির বাড়ি ঘিরে রেখেছে পুলিশ

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাস তৈরি, ছুঁলো ৩৬০০ ডলার

প্রকাশিতঃ ১০:৪৯:১৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম দ্রুত বৃদ্ধি প Sleeveঅনেকেরই নজর কেড়ে নিয়েছে। এক ইতিহাসের সৃষ্টি হলো, যেখানে প্রতি আউন্স স্বর্ণের মূল্য ছুঁয়েছে ৩ হাজার ৬০০ ডলারের শক্তিশালী স্তর। এই মূল্যবৃদ্ধি ব্যাপকভাবে চমকপ্রদ ও অর্থনৈতিক বিশ্লেষকদের জন্য গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, সোমবার স্পট মার্কেটে স্বর্ণের দাম শতাংশের দিক থেকে শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৩ হাজার ৬১২ দশমিক ২০ ডলারে পৌঁছায়। দিনের শুরুতেই এক রেকর্ড ছুঁয়েছিল ৩ হাজার ৬১৬ ডলাসহ যোগ্যতা, যা স্বর্ণের বাজারে নতুন এক উচ্চতা। একই সময়ে ডিসেম্বরের স্বর্ণ নির্মাণের ফিউচার প্ল্যানগুলো অপরিবর্তিত থাকলেও মূল্য দাঁড়িয়েছে আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ৬৫৩ দশমিক ১০ ডলারে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাকরণিক পরিস্থিতি বদলাচ্ছে। চাকরির বাজারের প্রবৃদ্ধি হ্রাস পাচ্ছে এবং বেকারত্বের হার বেড়েছে, যা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আশার সঞ্চার করে দিয়েছে। তারা আস্থায় আছেন যে, ফেডারেল রিজার্ভ শীঘ্রই সুদের হার কমানোর পরিকল্পনা করছে। এই প্রত্যাশার ফলেই স্বর্ণের বাজারে পরিস্থিতি আরও দ্রুত উন্নতি লাভ করছে।

সুইসকোটের বিশ্লেষক কার্লো আলবার্তো ডি কাসা বলেন, ‘সুদের হার কমার প্রত্যাশাই স্বর্ণের চাহিদা বৃদ্ধি করছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে বৈশ্বিক ভূ-রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, যা আর্থিক বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে। ভবিষ্যতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর স্বর্ণ ক্রয় ক্রমশ বাড়ছে।’

অন্যদিকে, ইউবিএসের বিশ্লেষক জিওভান্নি স্টাউনোভো বলছেন, ‘পরবর্তী বছরেই স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ৭০০ ডলারে পৌঁছতে পারে।’

এছাড়া, বিশ্ববাজারে রূপার দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে আউন্সপ্রতি ৪১.০৮ ডলারে। একইসাথে, প্লাটিনামের দাম ১.৬ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ৩৯৪.৯০ ডলারে পৌঁছায়, আর প্যালাডিয়ামের দাম ১.৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১ হাজার ১২৪.২৪ ডলারে পরিণত হয়েছে। এই মূল্যবৃদ্ধিসমূহ আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রতি নজর দেওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।