০১:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
আন্তর্জাতিকভাবে দাবি জানানোয় বন্দিদের মুক্তি ঘোষণা বেগম খালেদা জিয়ার জন্য দেশবাসীর দোয়ার আবেদন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্কটকালে মায়ের স্নেহ পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা আমারও: তারেক রহমান মৌসুমি সবজি বাজারে ভরপুর, দাম কমে গেছে উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ সভায় খালেদা জিয়ার দ্রুত আরোগ্য কামনায় দোয়া ও মোনাজাত মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের জন্য ভর্তুকির দাবি আরব আমিরাতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া ২৪ ব্যক্তির মুক্তি আসছে বেগম খালেদা জিয়ার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা মনের আকাঙ্ক্ষা ও রাজনৈতিক বাস্তবতার মধ্যে দ্বন্দ্ব: তারেক রহমানের মন্তব্য বাজারে মৌসুমি সবজির সরবরাহ বৃদ্ধি ও দাম কমে যাচ্ছে

দুই মামলায় স্থায়ী জামিন পেলেন খালেদা জিয়া

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত ও মানহানির অভিযোগে করা দুই মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নিয়মিত জামিন পেয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ জুন) বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নুরউদ্দিনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী কায়সার কামাল এবং এ এইচ এম কামরুজ্জামান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সারওয়ার হোসেন।

২০১৪ সালে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানা ও ২০১৬ সালে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটূক্তি করার অভিযোগে জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এ বি সিদ্দিকী ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে মামলা দুটি করেন।

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের মামলায় ২০১৮ সালে ও মানহানির মামলায় ২০১৯ সালের ২০ মার্চ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। এ দুই মামলায় ২০১৯ সালের ২০ মে জামিন চেয়ে হাইকোর্টে পৃথক আবেদন করেন খালেদা জিয়া। এই জামিন আবেদনের ওপর আজ রায় হলো।

এর আগে ২০১৯ সালের ১৮ জুন হাইকোর্ট ওই দুই মামলায় খালেদা জিয়ার জামিন প্রশ্নে রুল দিয়ে তাঁকে ছয় মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন। কেন আবেদনকারীকে (খালেদা জিয়া) নিয়মিত জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয় রুলে। এরপর জামিনের কয়েক দফা মেয়াদ বাড়ানো হয়।

ট্যাগ :
সর্বাধিক পঠিত

দুই মামলায় স্থায়ী জামিন পেলেন খালেদা জিয়া

প্রকাশিতঃ ০১:২৩:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুন ২০২২

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত ও মানহানির অভিযোগে করা দুই মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নিয়মিত জামিন পেয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ জুন) বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নুরউদ্দিনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী কায়সার কামাল এবং এ এইচ এম কামরুজ্জামান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সারওয়ার হোসেন।

২০১৪ সালে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানা ও ২০১৬ সালে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটূক্তি করার অভিযোগে জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এ বি সিদ্দিকী ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে মামলা দুটি করেন।

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের মামলায় ২০১৮ সালে ও মানহানির মামলায় ২০১৯ সালের ২০ মার্চ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। এ দুই মামলায় ২০১৯ সালের ২০ মে জামিন চেয়ে হাইকোর্টে পৃথক আবেদন করেন খালেদা জিয়া। এই জামিন আবেদনের ওপর আজ রায় হলো।

এর আগে ২০১৯ সালের ১৮ জুন হাইকোর্ট ওই দুই মামলায় খালেদা জিয়ার জামিন প্রশ্নে রুল দিয়ে তাঁকে ছয় মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন। কেন আবেদনকারীকে (খালেদা জিয়া) নিয়মিত জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয় রুলে। এরপর জামিনের কয়েক দফা মেয়াদ বাড়ানো হয়।