০২:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫, ২৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
শুক্রবারের মধ্যে জুলাই সংবিধানের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশের আশা স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট নভেম্বরের মধ্যে চায় জামায়াত হাসিনার বিরুদ্ধে আজ সাক্ষ্য দেবেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এনবিআরের সিদ্ধান্ত: এমপি কোটার ৩০ বিলাসবহুল গাড়ি নিলামে বিক্রির পরিবর্তে হস্তান্তর তীব্র যানজটে আটকা পড়ে সড়ক উপদেষ্টা মোটরসাইকেলে গন্তব্যে পৌঁছেছেন ভৈরব রেলওয়ে স্টেশনের পাশে আবর্জনার স্তূপ ঢেকে দেওয়া হলো বিশিষ্ট উপদেষ্টার আগমনের জন্য পাঁচ দিন ধরে সাগরে ভাসমান ২৬ জেলেকে উদ্ধার করলো নৌ বাহিনী মেনন-পলক-দস্তগীরসহ চারজনের বিরুদ্ধে নতুন মামলায় গ্রেফতার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ: দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করার প্রত্যয়

মেসির রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলল ফ্রান্স, ব্যালন ডিঅর জয়ে আর্জেন্টিনাকে ছাড়িয়ে গেলো

সব জল্পনা-কল্পনার পর অবশেষে উসমান দেম্বেলেই উঠে এলেন ব্যালন ডিঅর ট্রফির শীর্ষে। তিনি এর মাধ্যমে ষষ্ঠ ফরাসি ফুটবলার হিসেবে এই মহাযাত্রার অংশীদার হলেন। দেম্বেলেকে ছাড়াও, ফরাসিদের মধ্যে ব্যালন ডিঅর জিতেছেন রাইমন্ড কোপা, মিশেল প্লাতিনি, জ্যাঁ পিয়েরে পাপিন, জিনেদিন জিদান ও করিম বেনজেমা—এই ছয়জন মিলে মোট ৮ বার এই পুরস্কার জিতেছেন। এর মধ্যে, মিশেল প্লাতিনি একাই তিনবার এই ট্রফি জেতেন, অন্যরা একবার করে জয়ী। এই ধারাবাহিকতায়, ব্যালন ডিঅর জেতার সংখ্যায় ফ্রান্স পৌঁছেছে ৮ বার, যা আর্জেন্টিনাকে ছাড়িয়ে গেল। যদিও উভয় দেশের ফুটবল তারকারা মোট ৮ বার করে এই পুরস্কার অর্জন করেছেন, তবে জেতার ধরনে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য রয়েছে। ফ্রান্সের মোট ৬ জন ফুটবলার এই ট্রফি জেতেন, যার মধ্যে প্রত্যেকেরই তিন বা অধিকবার পর্বে রয়েছে। অন্যদিকে, আর্জেন্টিনার জন্যে, লিওনেল মেসিই একা এই পুরস্কার আটবার জিতেছেন, যা ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রেকর্ড। মেসি প্রথম ২০০৯ সালে ব্যালন ডিঅর জিতেছিলেন। এরপর ২০১০, ২০১১ ও ২০১২ সালে টানা তিন বছর এই পুরস্কার লাভ করেন। ২০১৫ সালে ব্যক্তিগত শ্রেষ্ঠত্বের এই ট্রফি ফের জেতেন তিনি। এরপর ২০১৯, ২০২১ ও ২০২৩ সালে আরও তিনবার এই স্বীকৃতি পান। অন্যদিকে, ফ্রান্সের হয়ে প্রথম ব্যালন ডিঅর জেতেন রাইমন্ড কোপা। এরপর ১৯৮৩, ১৯৮৪ ও ১৯৮৫ সালে তিনবার ধারাবাহিকভাবে ট্রফি লাভ করেন মিশেল প্লাতিনি। ১৯৯১ সালে জেতেন জ্যাঁ পিয়েরে পাপিন। ১৯৯৮ সালে জিতেন জিদান, বিশ্বকাপ জেতার পর। দীর্ঘ বিরতির পরে, ২০২২ সালে করিম বেনজেমার হাতে ওঠে এই ট্রফি। আর এ বছর, দেম্বেলের জন্য এটি সম্ভব হয়। দেশ হিসেবে, ফ্রান্স এবং আর্জেন্টিনা যৌথভাবে রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে, যেখানে প্রত্যেকেরই ৮ বার করে বিজয় রয়েছে। এর পাশাপাশা, পর্তুগাল একাকী ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ৫ বার এই পুরস্কার জিতেছেন। জার্মানি, নেদারল্যান্ডস এবং আরও কিছু দেশও এই তালিকায় সমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ব্রাজিলের রোনালদো নাজারিও ২ বার এই ট্রফি জিতেছেন, আর অন্যরা ৫ বার করে জিতেছেন। এই রেকর্ডে শীর্ষে রয়েছে ফ্রান্স ও আর্জেন্টিনা।

ট্যাগ :
সর্বাধিক পঠিত

মেসির রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলল ফ্রান্স, ব্যালন ডিঅর জয়ে আর্জেন্টিনাকে ছাড়িয়ে গেলো

প্রকাশিতঃ ০৬:১৪:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সব জল্পনা-কল্পনার পর অবশেষে উসমান দেম্বেলেই উঠে এলেন ব্যালন ডিঅর ট্রফির শীর্ষে। তিনি এর মাধ্যমে ষষ্ঠ ফরাসি ফুটবলার হিসেবে এই মহাযাত্রার অংশীদার হলেন। দেম্বেলেকে ছাড়াও, ফরাসিদের মধ্যে ব্যালন ডিঅর জিতেছেন রাইমন্ড কোপা, মিশেল প্লাতিনি, জ্যাঁ পিয়েরে পাপিন, জিনেদিন জিদান ও করিম বেনজেমা—এই ছয়জন মিলে মোট ৮ বার এই পুরস্কার জিতেছেন। এর মধ্যে, মিশেল প্লাতিনি একাই তিনবার এই ট্রফি জেতেন, অন্যরা একবার করে জয়ী। এই ধারাবাহিকতায়, ব্যালন ডিঅর জেতার সংখ্যায় ফ্রান্স পৌঁছেছে ৮ বার, যা আর্জেন্টিনাকে ছাড়িয়ে গেল। যদিও উভয় দেশের ফুটবল তারকারা মোট ৮ বার করে এই পুরস্কার অর্জন করেছেন, তবে জেতার ধরনে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য রয়েছে। ফ্রান্সের মোট ৬ জন ফুটবলার এই ট্রফি জেতেন, যার মধ্যে প্রত্যেকেরই তিন বা অধিকবার পর্বে রয়েছে। অন্যদিকে, আর্জেন্টিনার জন্যে, লিওনেল মেসিই একা এই পুরস্কার আটবার জিতেছেন, যা ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রেকর্ড। মেসি প্রথম ২০০৯ সালে ব্যালন ডিঅর জিতেছিলেন। এরপর ২০১০, ২০১১ ও ২০১২ সালে টানা তিন বছর এই পুরস্কার লাভ করেন। ২০১৫ সালে ব্যক্তিগত শ্রেষ্ঠত্বের এই ট্রফি ফের জেতেন তিনি। এরপর ২০১৯, ২০২১ ও ২০২৩ সালে আরও তিনবার এই স্বীকৃতি পান। অন্যদিকে, ফ্রান্সের হয়ে প্রথম ব্যালন ডিঅর জেতেন রাইমন্ড কোপা। এরপর ১৯৮৩, ১৯৮৪ ও ১৯৮৫ সালে তিনবার ধারাবাহিকভাবে ট্রফি লাভ করেন মিশেল প্লাতিনি। ১৯৯১ সালে জেতেন জ্যাঁ পিয়েরে পাপিন। ১৯৯৮ সালে জিতেন জিদান, বিশ্বকাপ জেতার পর। দীর্ঘ বিরতির পরে, ২০২২ সালে করিম বেনজেমার হাতে ওঠে এই ট্রফি। আর এ বছর, দেম্বেলের জন্য এটি সম্ভব হয়। দেশ হিসেবে, ফ্রান্স এবং আর্জেন্টিনা যৌথভাবে রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে, যেখানে প্রত্যেকেরই ৮ বার করে বিজয় রয়েছে। এর পাশাপাশা, পর্তুগাল একাকী ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ৫ বার এই পুরস্কার জিতেছেন। জার্মানি, নেদারল্যান্ডস এবং আরও কিছু দেশও এই তালিকায় সমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ব্রাজিলের রোনালদো নাজারিও ২ বার এই ট্রফি জিতেছেন, আর অন্যরা ৫ বার করে জিতেছেন। এই রেকর্ডে শীর্ষে রয়েছে ফ্রান্স ও আর্জেন্টিনা।