০৯:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫, ২৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
তীব্র যানজটে আটকা পড়ে সড়ক উপদেষ্টা মোটরসাইকেলে গন্তব্যে পৌঁছেছেন ভৈরব রেলওয়ে স্টেশনের পাশে আবর্জনার স্তূপ ঢেকে দেওয়া হলো বিশিষ্ট উপদেষ্টার আগমনের জন্য পাঁচ দিন ধরে সাগরে ভাসমান ২৬ জেলেকে উদ্ধার করলো নৌ বাহিনী মেনন-পলক-দস্তগীরসহ চারজনের বিরুদ্ধে নতুন মামলায় গ্রেফতার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ: দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করার প্রত্যয় জয়পুরহাটের কানাইপুকুর গ্রামে বিরল শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য আওয়ামী লীগের বিচারকাজের জন্য আনুষ্ঠানিক তদন্ত শুরু শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়ার প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন সিইসির মনে অবস্থান: এবারের নির্বাচন জীবনশেষের সুযোগ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিদায় সাক্ষাৎ জাতিসংঘের অভিবাসী সমন্বয়কের

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে কিংবদন্তি বক্সার আরবিন্দ লালওয়ানি আসছেন

এশিয়ার কিংবদন্তি বক্সার আরবিন্দ লালওয়ানি শুক্রবার বাংলাদেশে এসেছেন, যা সিঙ্গাপুরের বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির উদ্যোগে দুই দিনের জন্য অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। তিনি ঢাকায় এসে জুলকান ইনডোর এরিনায় বাংলাদেশি বক্সারদের জন্য একটি বিশেষ প্রশিক্ষণ ক্যাম্পের উদ্বোধন করেন। এই প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে আরবিন্দ লালওয়ানি বলেন, “জুলকান ইনডোর এরিনার সুবিধা খুবই উন্নত এবং বিশ্বমানের। আমি মুগ্ধ এর সুযোগ-সুবিধা দেখে; এমন আধুনিক সুবিধা আমার দেশের ক্লাবেও খুব কম পাওয়া যায়। বিশ্বে অন্য দেশের তুলনায় এই ক্লাব একদম উপরে রয়েছে। অনেক দেশেই এই ধরনের বক্সিং সুবিধা নেই। মানসম্পন্ন বক্সার তৈরি করতে হলে সব দিক থেকে উন্নত হতে হবে। জুলকান অ্যারেনা এককথায় দারুণ, ভবিষ্যতে এটি আরও এগিয়ে যাবে।”

উল্লেখ্য, আরবিন্দ লালওয়ানি সরাসরি মোহাম্মদ আলীর প্রশিক্ষক এঞ্জেলো ডান্ডির অধীনে অনুশীলন করেছেন। তিনি আরও বলেন, “এই ধরনের উদ্যোগ বাংলাদেশের বক্সিংয়ের মান ও সক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।” আশাবাদী উদ্যোক্তারাও, বসুন্ধরার এই প্রচেষ্টা বাংলাদেশের বক্সিংয়ে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে বলে মনে করেন।

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মেজর মোঃ মোহসিনুল করিম বলেন, “আমাদের লক্ষ্য হলো বক্সিংকে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় খেলা হিসেবে গড়ে তোলা। আমরা আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের দক্ষতা উন্নয়ন করতে চাই।”

প্রশিক্ষণ ক্যাম্পের এই উদ্যোগের কারণে স্থানীয় প্রশিক্ষক ও খেলোয়াড়রা ব্যাপক উৎসাহ প্রকাশ করেছেন। বাংলাদেশি বক্সিংকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার পথে আরবিন্দ লালওয়ানির এই সফর অবশ্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে। বসুন্ধরার এই উদ্যোগ তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে এবং দেশের বক্সিং খেলাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথ সুগম করবে।

ট্যাগ :
সর্বাধিক পঠিত

দৌলতপুরে মা ইলিশ রক্ষায় অভিযান, অবৈধ জাল জব্দ ও জেলেকে জরিমানা

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে কিংবদন্তি বক্সার আরবিন্দ লালওয়ানি আসছেন

প্রকাশিতঃ ১০:৫৭:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

এশিয়ার কিংবদন্তি বক্সার আরবিন্দ লালওয়ানি শুক্রবার বাংলাদেশে এসেছেন, যা সিঙ্গাপুরের বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির উদ্যোগে দুই দিনের জন্য অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। তিনি ঢাকায় এসে জুলকান ইনডোর এরিনায় বাংলাদেশি বক্সারদের জন্য একটি বিশেষ প্রশিক্ষণ ক্যাম্পের উদ্বোধন করেন। এই প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে আরবিন্দ লালওয়ানি বলেন, “জুলকান ইনডোর এরিনার সুবিধা খুবই উন্নত এবং বিশ্বমানের। আমি মুগ্ধ এর সুযোগ-সুবিধা দেখে; এমন আধুনিক সুবিধা আমার দেশের ক্লাবেও খুব কম পাওয়া যায়। বিশ্বে অন্য দেশের তুলনায় এই ক্লাব একদম উপরে রয়েছে। অনেক দেশেই এই ধরনের বক্সিং সুবিধা নেই। মানসম্পন্ন বক্সার তৈরি করতে হলে সব দিক থেকে উন্নত হতে হবে। জুলকান অ্যারেনা এককথায় দারুণ, ভবিষ্যতে এটি আরও এগিয়ে যাবে।”

উল্লেখ্য, আরবিন্দ লালওয়ানি সরাসরি মোহাম্মদ আলীর প্রশিক্ষক এঞ্জেলো ডান্ডির অধীনে অনুশীলন করেছেন। তিনি আরও বলেন, “এই ধরনের উদ্যোগ বাংলাদেশের বক্সিংয়ের মান ও সক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।” আশাবাদী উদ্যোক্তারাও, বসুন্ধরার এই প্রচেষ্টা বাংলাদেশের বক্সিংয়ে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে বলে মনে করেন।

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মেজর মোঃ মোহসিনুল করিম বলেন, “আমাদের লক্ষ্য হলো বক্সিংকে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় খেলা হিসেবে গড়ে তোলা। আমরা আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের দক্ষতা উন্নয়ন করতে চাই।”

প্রশিক্ষণ ক্যাম্পের এই উদ্যোগের কারণে স্থানীয় প্রশিক্ষক ও খেলোয়াড়রা ব্যাপক উৎসাহ প্রকাশ করেছেন। বাংলাদেশি বক্সিংকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার পথে আরবিন্দ লালওয়ানির এই সফর অবশ্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে। বসুন্ধরার এই উদ্যোগ তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে এবং দেশের বক্সিং খেলাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথ সুগম করবে।