০৯:৪৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ

বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রথমবারের মতো এয়ারপ্লেন অ্যামেনিটি ব্যাগ ও কিটে বিনিয়োগ

বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা) দেশের শিল্প খাতে নতুন একটি দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছে। প্রথমবারের মতো একটি চীনা প্রতিষ্ঠান, কেএমকে ইন্ডাস্ট্রিয়াল লিমিটেড, বেপজার অর্থনৈতিক অঞ্চলে ১৮.৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের মাধ্যমে এয়ারপ্লেন অ্যামেনিটি ব্যাগ ও কিট উৎপাদনের জন্য কাজ শুরু করবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে প্রথমে শুধুমাত্র এয়ারপ্লেন অ্যামেনিটি ব্যাগ তৈরি হবে, পরে ধীরে ধীরে মোজা, তৈরি পোশাক, এক্সেসরিজ, কসমেটিকস, হেডফোন ও ইউএসবি কেবলসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক পণ্য উৎপাদনও শুরু হবে। এর ফলে শিল্পে নতুন ধরনের পণ্য সংযোজন হবে, যা দেশের শিল্পের বৈচিত্র্য ও সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। প্রকল্পের কারণে দেশের মধ্যে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে, যা দেশের অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করবে। গত ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় توسط বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল আবুল কালাম মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান, বিএসপি, এনডিসি, পিএসসি, এর উপস্থিতিতে। তিনি এই উদ্যোগের জন্য কেএমকে ইন্ডাস্ট্রিয়াল লিমিটেডকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং ব্যবসার জন্য সহায়তা প্রদান নিশ্চিত করেছেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বেপজার বিভিন্ন কর্মকর্তা এবং কেএমকে ইন্ডাস্ট্রিয়াল লিমিটেডের প্রতিনিধিবৃন্দ, যারা এই গুরুত্বপূর্ণ চুক্তির অংশীদার। এই উদ্যোগ দেশের শিল্পখাতে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক, যা দেশের উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াতে এবং স্বয়ংসম্পূর্ণতার পথে এগিয়ে যেতে সহায়ক হবে।

ট্যাগ :

বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রথমবারের মতো এয়ারপ্লেন অ্যামেনিটি ব্যাগ ও কিটে বিনিয়োগ

প্রকাশিতঃ ১০:৪৯:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা) দেশের শিল্প খাতে নতুন একটি দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছে। প্রথমবারের মতো একটি চীনা প্রতিষ্ঠান, কেএমকে ইন্ডাস্ট্রিয়াল লিমিটেড, বেপজার অর্থনৈতিক অঞ্চলে ১৮.৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের মাধ্যমে এয়ারপ্লেন অ্যামেনিটি ব্যাগ ও কিট উৎপাদনের জন্য কাজ শুরু করবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে প্রথমে শুধুমাত্র এয়ারপ্লেন অ্যামেনিটি ব্যাগ তৈরি হবে, পরে ধীরে ধীরে মোজা, তৈরি পোশাক, এক্সেসরিজ, কসমেটিকস, হেডফোন ও ইউএসবি কেবলসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক পণ্য উৎপাদনও শুরু হবে। এর ফলে শিল্পে নতুন ধরনের পণ্য সংযোজন হবে, যা দেশের শিল্পের বৈচিত্র্য ও সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। প্রকল্পের কারণে দেশের মধ্যে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে, যা দেশের অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করবে। গত ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় توسط বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল আবুল কালাম মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান, বিএসপি, এনডিসি, পিএসসি, এর উপস্থিতিতে। তিনি এই উদ্যোগের জন্য কেএমকে ইন্ডাস্ট্রিয়াল লিমিটেডকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং ব্যবসার জন্য সহায়তা প্রদান নিশ্চিত করেছেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বেপজার বিভিন্ন কর্মকর্তা এবং কেএমকে ইন্ডাস্ট্রিয়াল লিমিটেডের প্রতিনিধিবৃন্দ, যারা এই গুরুত্বপূর্ণ চুক্তির অংশীদার। এই উদ্যোগ দেশের শিল্পখাতে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক, যা দেশের উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াতে এবং স্বয়ংসম্পূর্ণতার পথে এগিয়ে যেতে সহায়ক হবে।