০৫:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
অপো আনলো রেনো১৪ সিরিজ ফাইভজি নাইটলাইফ রেনোগ্রাফি প্রতিযোগিতা বোয়ালখালীতে প্রবাসীর স্ত্রীর বিষপানে মৃত্যু শেখ হাসিনা ও ৩২ জনের বিরুদ্ধে সুখরঞ্জন বিলির অভিযোগ দাখিল বোয়ালখালীতে যৌথ বাহিনীর অভিযান, অস্ত্রসহ ৩ জন আটক প্রস্তাবিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মেডিকেল কলেজের জন্য মানববন্ধন এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিশ্লেষণমূলক মন্তব্য নরওয়ে গবেষণা জাহাজ বঙ্গোপসাগরে মৎস্য ও ইকোসিস্টেম জরিপ শুরু করেছে বয়স হলে ভুল বোঝার ব্যাপারটা বুঝতে পারবে, তখন লজ্জিত হবে নিজেকে নিয়ন্ত্রকদের সম্পদ তদন্ত চাই দুদকের ইইউ ৪ মিলিয়ন ইউরো আর্থিক সহযোগিতা দেবে বাংলাদেশের নির্বাচন উন্নত করতে

গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি সময়ের দাবি: শেখ পরশ

‘মহান স্বাধীনতা দিবস আমাদের গর্বের দিন। এর আগের দিন ২৫ মার্চ পালিত হয় গণহত্যা দিবস। দিবসটি এখনো আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে স্বীকৃত নয়। এ দিবসের স্বীকৃতি এখন সময়ের দাবি। আমরা চাই, দ্রুতই আমাদের এ দাবি পূরণ হবে।’ আজ শনিবার (২৬ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে সাভারে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ।

এছাড়াও ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ও গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধি সৌধে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করে যুবলীগ।

শেখ ফজলে শামস পরশ আরও বলেন, বর্তমান সরকারের কাছে জাতির বিভিন্ন দাবির মধ্যে অন্যতম ছিল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। এটি জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সম্পন্ন হচ্ছে। যুদ্ধাপরাধীদের এ বিচার চলমান থাকবে, ধাপে ধাপে সব যুদ্ধাপরাধীর বিচার হবে।

তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশে যুবলীগের চেয়ারম্যান বলেন, ‘শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে দেশকে ভালোবাসবে নতুন প্রজন্ম। ২৫ মার্চ গ্রেপ্তার হওয়ার আগে এক গোপন বার্তায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার  ঘোষণা দিয়েছিলেন, যার ফলে ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা বিজয় আনতে পেরেছিলাম। সেই মর্ম বুকে ধারণ করে আমাদের আজকের প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের এ ইতিহাস চর্চা করবে, বাংলার সংস্কৃতি, শিল্প-সাহিত্যের উন্মেষ ঘটাবে এবং আমাদের বাঙালি জাতি হিসেবে যে ঐতিহ্য সামনের দিকে একটা প্রগতিশীল বাংলাদেশ গড়বে।’ তিনি আরও বলেন, এর মধ্য দিয়েই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি সুখী, সমৃদ্ধশালী, উন্নত বাংলাদেশের যে স্বপ্ন বঙ্গবন্ধু দেখেছিলেন, জাতির সেই আশা পূর্ণ হবে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন-সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল, প্রেসিডিয়াম সদস্য এ্যাড. মামুনুর রশীদ, মঞ্জুর আলম শাহীন, আবু আহমেদ নাসিম পাভেল, ডাঃ খালেদ শওকত আলী, শেখ ফজলে ফাহিম, ইঞ্জিনিয়ার মৃনাল কান্তি জোদ্দার, মোঃ জসিম উদ্দিন, মো. আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সুব্রত পাল, মোঃ রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মো. মাজহারুল ইসলাম, ডা. হেলাল উদ্দিন, মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, জহির উদ্দিন খসরু, মো. সোহেল পারভেজ, আবু মুনির মো. শহিদুল হক চৌধুরী রাসেল, মশিউর রহমান চপল, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবল, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মো. মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদসহ কেন্দ্রীয় যুবলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা কর্মীরা।

ট্যাগ :
সর্বাধিক পঠিত

টিউলিপ সিদ্দিকের অভিযোগ, হাসিনা-ইউনূস দ্বন্দ্বে আমি ‘বলির পাঁঠা’

গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি সময়ের দাবি: শেখ পরশ

প্রকাশিতঃ ০১:০৪:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ মার্চ ২০২২

‘মহান স্বাধীনতা দিবস আমাদের গর্বের দিন। এর আগের দিন ২৫ মার্চ পালিত হয় গণহত্যা দিবস। দিবসটি এখনো আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে স্বীকৃত নয়। এ দিবসের স্বীকৃতি এখন সময়ের দাবি। আমরা চাই, দ্রুতই আমাদের এ দাবি পূরণ হবে।’ আজ শনিবার (২৬ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে সাভারে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ।

এছাড়াও ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ও গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধি সৌধে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করে যুবলীগ।

শেখ ফজলে শামস পরশ আরও বলেন, বর্তমান সরকারের কাছে জাতির বিভিন্ন দাবির মধ্যে অন্যতম ছিল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। এটি জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সম্পন্ন হচ্ছে। যুদ্ধাপরাধীদের এ বিচার চলমান থাকবে, ধাপে ধাপে সব যুদ্ধাপরাধীর বিচার হবে।

তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশে যুবলীগের চেয়ারম্যান বলেন, ‘শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে দেশকে ভালোবাসবে নতুন প্রজন্ম। ২৫ মার্চ গ্রেপ্তার হওয়ার আগে এক গোপন বার্তায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার  ঘোষণা দিয়েছিলেন, যার ফলে ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা বিজয় আনতে পেরেছিলাম। সেই মর্ম বুকে ধারণ করে আমাদের আজকের প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের এ ইতিহাস চর্চা করবে, বাংলার সংস্কৃতি, শিল্প-সাহিত্যের উন্মেষ ঘটাবে এবং আমাদের বাঙালি জাতি হিসেবে যে ঐতিহ্য সামনের দিকে একটা প্রগতিশীল বাংলাদেশ গড়বে।’ তিনি আরও বলেন, এর মধ্য দিয়েই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি সুখী, সমৃদ্ধশালী, উন্নত বাংলাদেশের যে স্বপ্ন বঙ্গবন্ধু দেখেছিলেন, জাতির সেই আশা পূর্ণ হবে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন-সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল, প্রেসিডিয়াম সদস্য এ্যাড. মামুনুর রশীদ, মঞ্জুর আলম শাহীন, আবু আহমেদ নাসিম পাভেল, ডাঃ খালেদ শওকত আলী, শেখ ফজলে ফাহিম, ইঞ্জিনিয়ার মৃনাল কান্তি জোদ্দার, মোঃ জসিম উদ্দিন, মো. আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সুব্রত পাল, মোঃ রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মো. মাজহারুল ইসলাম, ডা. হেলাল উদ্দিন, মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, জহির উদ্দিন খসরু, মো. সোহেল পারভেজ, আবু মুনির মো. শহিদুল হক চৌধুরী রাসেল, মশিউর রহমান চপল, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবল, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মো. মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদসহ কেন্দ্রীয় যুবলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা কর্মীরা।