০১:০৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫, ৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিশ্লেষণমূলক মন্তব্য নরওয়ে গবেষণা জাহাজ বঙ্গোপসাগরে মৎস্য ও ইকোসিস্টেম জরিপ শুরু করেছে বয়স হলে ভুল বোঝার ব্যাপারটা বুঝতে পারবে, তখন লজ্জিত হবে নিজেকে নিয়ন্ত্রকদের সম্পদ তদন্ত চাই দুদকের ইইউ ৪ মিলিয়ন ইউরো আর্থিক সহযোগিতা দেবে বাংলাদেশের নির্বাচন উন্নত করতে ইভেন্ট বুকিংয়ে এক বছরের জন্য ৫০% ছাড় দিচ্ছে আইসিসিএল ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার ঝিনাইদহের আওয়ামী লীগ সভাপতি পরীক্ষায় ফেল, টানা ২৬ বছর গৃহবন্দী নারীকে উদ্ধার খাদ্য মন্ত্রনালয়ের রেকর্ড পরিমাণ ধান ও চাল সংগ্রহ গাইবান্ধায় ১৪৯০ মিটার দীর্ঘ ‘মওলানা ভাসানী সেতু’ উদ্বোধন করবেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা

মিশা-জায়েদের বিরুদ্ধে মামলার হুমকি দিলেন আলমগীর

আলোচনা, সমালোচনা আর নানা ঘটনায় জমে উঠেছে আসন্ন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। কখনো কান্নাকাটি, দোষারোপ আবার কখনো আগামীর পরিকল্পনায় প্রার্থীরা নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন। এবার মামলার হুমকিও এলো নির্বাচনকে ঘিরে। বরেণ্য অভিনেতা আলমগীর ফৌজদারি আইনে মিশা-জায়েদের বিরুদ্ধে মামলা করবেন বলে জানালেন।

মঙ্গলবার ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুন পরিষদের পরিচিতি সভায় নিজের বক্তব্যে একথা জানান তিনি।

আলমগীর বলেন, মিশা-জায়েদ প্যানেলের সাংগঠনিক সম্পাদককে দেখলাম ফাইল তুলে দেখাচ্ছেন আর বলছেন, ‘দেখুন এখানে আলমগীর ভাইদের সাক্ষর আছে। আমিও ওই ফাইলটা একটু দেখতে চাই। তারা ফটোকপির মতো কিছু একটা হয়তো করেছে, আমি এখনও জানি না কি করেছে। আর আমি এটার জন্য ওদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি কেস করবো।’

আগামী ২৮ জানুয়ারি এফডিসিতে অনুষ্ঠিত হবে  বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ১৭ তম নির্বাচন। এবারের নির্বাচনে দুটি প্যানের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। একটি কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেল অন্যটি মিশা-জায়েদ প্যানেল।

এবারের নির্বাচনে বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে শিল্পী সমিতি ভোটাধিকার হারানো ১৮৪ জন শিল্পী। সমিতির বিগত মিশা-জায়েদ কমিটি এই ১৮৪ জনের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়। তবে মিশা-জায়েদের দাবি, তাদের একক সিদ্ধান্তে ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়নি। সমিতির ২১ জন কেবিনেট মেম্বার ও উপদেষ্টা কমিটির সর্বসম্মতিতেই বাদ দেওয়া হয়েছে তাদের।

ওই উপদেষ্টা কমিটিতে ছিলেন চিত্রনায়ক আলমগীর, ফারুক, সোহেল রানা ও ইলিয়াস কাঞ্চন। আর কেবিনেট মেম্বারে ছিলেন চিত্রনায়ক রিয়াজ ও নায়িকা নিপুণ। জায়েদের দাবি, ভোটার তালিকা থেকে তিনি একা কাওকে বাদ দেন নি। এদের সবার সিদ্ধান্তেই বাদ দিয়েছেন তিনি। তারা সবাই ওই বাদ পড়া ভোটারদের সাক্ষাৎকার নিয়ে পূর্ণাঙ্গ সদস্য হওয়ার যোগ্য নয় বলে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দিয়ে সহযোগি সদস্য করেছেন। বাদ দেওয়ার ওই কাগজে সবার স্বাক্ষরও রয়েছে।

সবার সাক্ষর সম্বলিত সেই কাগজ গত ২৩ জানুয়ারি মিশা-জায়েদ প্যানেল পরিচিত সভায় সবার সামনে তুলে ধরেন জায়েদ খান। পাশাপাশি গণমাধ্যমেও বিষয়টি প্রচার করতে বলেন।

ট্যাগ :
সর্বাধিক পঠিত

আজ উদ্বোধন হচ্ছে মাওলানা ভাসানী সেতু

মিশা-জায়েদের বিরুদ্ধে মামলার হুমকি দিলেন আলমগীর

প্রকাশিতঃ ১২:৩৪:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২২

আলোচনা, সমালোচনা আর নানা ঘটনায় জমে উঠেছে আসন্ন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। কখনো কান্নাকাটি, দোষারোপ আবার কখনো আগামীর পরিকল্পনায় প্রার্থীরা নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন। এবার মামলার হুমকিও এলো নির্বাচনকে ঘিরে। বরেণ্য অভিনেতা আলমগীর ফৌজদারি আইনে মিশা-জায়েদের বিরুদ্ধে মামলা করবেন বলে জানালেন।

মঙ্গলবার ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুন পরিষদের পরিচিতি সভায় নিজের বক্তব্যে একথা জানান তিনি।

আলমগীর বলেন, মিশা-জায়েদ প্যানেলের সাংগঠনিক সম্পাদককে দেখলাম ফাইল তুলে দেখাচ্ছেন আর বলছেন, ‘দেখুন এখানে আলমগীর ভাইদের সাক্ষর আছে। আমিও ওই ফাইলটা একটু দেখতে চাই। তারা ফটোকপির মতো কিছু একটা হয়তো করেছে, আমি এখনও জানি না কি করেছে। আর আমি এটার জন্য ওদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি কেস করবো।’

আগামী ২৮ জানুয়ারি এফডিসিতে অনুষ্ঠিত হবে  বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ১৭ তম নির্বাচন। এবারের নির্বাচনে দুটি প্যানের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। একটি কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেল অন্যটি মিশা-জায়েদ প্যানেল।

এবারের নির্বাচনে বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে শিল্পী সমিতি ভোটাধিকার হারানো ১৮৪ জন শিল্পী। সমিতির বিগত মিশা-জায়েদ কমিটি এই ১৮৪ জনের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়। তবে মিশা-জায়েদের দাবি, তাদের একক সিদ্ধান্তে ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়নি। সমিতির ২১ জন কেবিনেট মেম্বার ও উপদেষ্টা কমিটির সর্বসম্মতিতেই বাদ দেওয়া হয়েছে তাদের।

ওই উপদেষ্টা কমিটিতে ছিলেন চিত্রনায়ক আলমগীর, ফারুক, সোহেল রানা ও ইলিয়াস কাঞ্চন। আর কেবিনেট মেম্বারে ছিলেন চিত্রনায়ক রিয়াজ ও নায়িকা নিপুণ। জায়েদের দাবি, ভোটার তালিকা থেকে তিনি একা কাওকে বাদ দেন নি। এদের সবার সিদ্ধান্তেই বাদ দিয়েছেন তিনি। তারা সবাই ওই বাদ পড়া ভোটারদের সাক্ষাৎকার নিয়ে পূর্ণাঙ্গ সদস্য হওয়ার যোগ্য নয় বলে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দিয়ে সহযোগি সদস্য করেছেন। বাদ দেওয়ার ওই কাগজে সবার স্বাক্ষরও রয়েছে।

সবার সাক্ষর সম্বলিত সেই কাগজ গত ২৩ জানুয়ারি মিশা-জায়েদ প্যানেল পরিচিত সভায় সবার সামনে তুলে ধরেন জায়েদ খান। পাশাপাশি গণমাধ্যমেও বিষয়টি প্রচার করতে বলেন।