০৩:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি সভা অনুষ্ঠিত ভূমধ্যসাগরে পাড়ি দিতে গিয়ে বাংলাদেশির মৃত্যু প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ আবাসিক সমন্বয়কের সাক্ষাৎ, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নিয়ে সহযোগিতা আশা মৎস্য অধিদপ্তরের অফিস প্রাঙ্গণ সম্পূর্ণভাবে তামাকমুক্ত করতে সভা অনুষ্ঠিত ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী উপলক্ষে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থার পরিকল্পনা প্রার্থী ভোটে ব্যয় করতে পারবেন সর্বোচ্চ ১০ টাকা করে পিএসসির নন-ক্যাডার পরীক্ষার প্রশ্ন বিক্রির অভিযোগে মূল হোতাকে গ্রেপ্তার সাবেক আইজিপির জবানবন্দি: হাসিনার দুঃশাসনের অবিচ্ছেদ্য দলিল আজ থেকে দেশের স্বর্ণের সর্বোচ্চ দামে বিক্রি শুরু ইউরোপে প্রবেশের চেষ্টারত বাংলাদেশির ভূমধ্যসাগরে মৃত্যু

জনগণের ভোটই নির্ধারণ করবে ভবিষ্যৎ সরকার: আমীর খসরু

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী জানান, ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই নির্বাচনের মাধ্যমেই দেশে গণতন্ত্রের পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে। বিএনপি ইতোমধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং জনগণও অধীর আগ্রহে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে।

শুক্রবার (২৯ আগস্ট) দুপুরে বরিশাল জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে বরিশাল বিভাগীয় ব্যবসায়ী ফোরাম আয়োজিত ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প মেলার উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

আমীর খসরু বলেন, ভোটের মাধ্যমে জনগণ তাদের পছন্দের প্রতিনিধিকে নির্বাচন করবে। এর ফলে মানুষ তাদের মৌলিক চাহিদা পূরণের জন্য নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে কল্যাণের দাবি জানাতে পারবে। পাশাপাশি সরকার জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ ও জবাবদিহিমূলক থাকবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা একটি নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় আছি। যদি জনগণ আমাদের সমর্থন দেন, তবে আমরা আগে থেকেই প্রস্তুতি নিচ্ছি যাতে প্রথম दिन থেকেই বাংলাদেশের মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারি।

বিএনপি নেতা বলেন, আগে দেশের অর্থনীতি কিছু সীমিত গোষ্ঠীর হাতে নিয়ন্ত্রণ থাকলেও এখন আমরা চাই অর্থনীতিকে গণতন্ত্রের ধারায় নিয়ে আসতে। এজন্য ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের প্রাধান্য বাড়াতে হবে এবং এ শিল্পগুলো আন্তর্জাতিক বাজারে স্থান করে দিতে হবে। গ্রামের মানুষ তাদের হাতে তৈরিকৃত পণ্য দিয়ে নিজেদের সম্ভাবনা ও ভাগ্য বদলে নিতে পারবে।

তিনি জানিয়েছেন, বিএনপি দেশের প্রতিটি বিভাগে গিয়ে মানুষের সমস্যাগুলো শুনছে এবং তাদের দাবিসমূহ পূরণ করার উপায় খুঁজছে। হস্তশিল্প ও কুটির শিল্পকে পুনরুদ্ধার, ব্র্যান্ডিং এবং অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

আমীর খসরু বলেন, আমরা চাই প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষ ঘরে বসেই পণ্য তৈরি করুন এবং সেগুলো দেশের ভেতর ও বিদেশে বিক্রি হবে। এতে তাদের জীবনমান উন্নত হবে, কর্মসংস্থান বাড়বে, এবং তারা অর্থনীতির মূল ধারায় যুক্ত হবে। এই পথেই দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে।

ট্যাগ :

জনগণের ভোটই নির্ধারণ করবে ভবিষ্যৎ সরকার: আমীর খসরু

প্রকাশিতঃ ১০:৪৭:৪৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী জানান, ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই নির্বাচনের মাধ্যমেই দেশে গণতন্ত্রের পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে। বিএনপি ইতোমধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং জনগণও অধীর আগ্রহে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে।

শুক্রবার (২৯ আগস্ট) দুপুরে বরিশাল জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে বরিশাল বিভাগীয় ব্যবসায়ী ফোরাম আয়োজিত ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প মেলার উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

আমীর খসরু বলেন, ভোটের মাধ্যমে জনগণ তাদের পছন্দের প্রতিনিধিকে নির্বাচন করবে। এর ফলে মানুষ তাদের মৌলিক চাহিদা পূরণের জন্য নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে কল্যাণের দাবি জানাতে পারবে। পাশাপাশি সরকার জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ ও জবাবদিহিমূলক থাকবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা একটি নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় আছি। যদি জনগণ আমাদের সমর্থন দেন, তবে আমরা আগে থেকেই প্রস্তুতি নিচ্ছি যাতে প্রথম दिन থেকেই বাংলাদেশের মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারি।

বিএনপি নেতা বলেন, আগে দেশের অর্থনীতি কিছু সীমিত গোষ্ঠীর হাতে নিয়ন্ত্রণ থাকলেও এখন আমরা চাই অর্থনীতিকে গণতন্ত্রের ধারায় নিয়ে আসতে। এজন্য ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের প্রাধান্য বাড়াতে হবে এবং এ শিল্পগুলো আন্তর্জাতিক বাজারে স্থান করে দিতে হবে। গ্রামের মানুষ তাদের হাতে তৈরিকৃত পণ্য দিয়ে নিজেদের সম্ভাবনা ও ভাগ্য বদলে নিতে পারবে।

তিনি জানিয়েছেন, বিএনপি দেশের প্রতিটি বিভাগে গিয়ে মানুষের সমস্যাগুলো শুনছে এবং তাদের দাবিসমূহ পূরণ করার উপায় খুঁজছে। হস্তশিল্প ও কুটির শিল্পকে পুনরুদ্ধার, ব্র্যান্ডিং এবং অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

আমীর খসরু বলেন, আমরা চাই প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষ ঘরে বসেই পণ্য তৈরি করুন এবং সেগুলো দেশের ভেতর ও বিদেশে বিক্রি হবে। এতে তাদের জীবনমান উন্নত হবে, কর্মসংস্থান বাড়বে, এবং তারা অর্থনীতির মূল ধারায় যুক্ত হবে। এই পথেই দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে।