১১:৫০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
উপদেষ্টা পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জানাবে সরকারকে মতামত সমন্বয় করে: আলী রীয়াজ জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর ১৫ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে ১৫ অক্টোবর হবে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান ঢাকা-চট্টগ্রাম রেল যোগাযোগের উন্নয়নে সরকারের নতুন উদ্যোগ শুক্রবারের মধ্যে জুলাই সংবিধানের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশের আশা স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট নভেম্বরের মধ্যে চায় জামায়াত হাসিনার বিরুদ্ধে আজ সাক্ষ্য দেবেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এনবিআরের সিদ্ধান্ত: এমপি কোটার ৩০ বিলাসবহুল গাড়ি নিলামে বিক্রির পরিবর্তে হস্তান্তর

ঠাকুরগাঁওয়ে ৮ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জেলা বিএনপির সম্মেলন

আসছে ৮ই সেপ্টেম্বর ঠাকুরগাঁওয়ে অনুষ্ঠিত হবে দলটির দ্বি-বাষিক জেলা সম্মেলন। এই ঐতিহাসিক মুহূর্তে নেতা-কর্মীদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ এবং উদ্দীপনা দেখা যাচ্ছে। শেষবার ২০১৭ সালে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলেও 그 이후 আওয়ামী লীগ সরকারের নানা বাধার মুখে আর কোন সম্মেলন আয়োজন সম্ভব হয়নি। তবে এবারের সম্মেলন ঘিরে নতুন করে উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে, নেতাকর্মীরা আশাবাদী যে, এই সম্মেলন দলকে আরও শক্তিশালী করবে। ইতিমধ্যে শহরের বিভিন্ন স্থানে ব্যানার, ফেস্টুন টাঙানো হয়েছে, মঞ্চ তৈরি চলমান। দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা জানাচ্ছেন, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত হবে সম্মেলনের প্রতিটি সিদ্ধান্তে। নির্বাচনী তথ্য অনুযায়ী, এই সম্মেলনে মোট ১১ প্রার্থী মনোনয়ন চেয়েছিলেন, এর মধ্যে ৬ জন মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন। প্রধান পদে একজন সভাপতি ও চারজন সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। কাউন্সিলর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮০৮ জন। সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, আর উদ্বোধন করবেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আলোচকদের মধ্যে থাকবেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান সামসুজ্জামান দুদু এবং রংপুরের সাংগঠনিক সম্পাদকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা। নেতাকর্মীরা মনে করছেন, এই সম্মেলন দেশের आगामी জাতীয় নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। দলের গুরুত্বপূর্ন পদে কেউ আসুক বা না আসুক, মহাসচিবের নির্দেশই মূল অংক হিসেবে কাজ করবে। দলের একটি অংশ বিশেষভাবে আশাবাদী যে, এই সম্মেলনটি নেতৃত্বের পরিবর্তন ও ভবিষ্যত পরিকল্পনায় নতুন দিক নির্দেশ করবে। নির্বাচন কমিশনের অ্যাডভোকেট বদিউজ্জামান চৌধুরী জানিয়েছেন, সম্মেলনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে এবং সুন্দরভাবে অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন। একই সঙ্গে ঠাকুরগাঁওয়ের পুলিশ সুপার শেখ জাহিদুল ইসলাম জানান, সম্মেলনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, এর পাশাপাশি সেখানে থাকবে সেনাবাহিনীও। সব মিলিয়ে, এই সম্মেলন ঠাকুরগাঁওয়ের রাজনৈতিক ধারা বদলে দিতে পারে বলে দলটির নেতাকর্মীরা আশা করছেন।

ট্যাগ :
সর্বাধিক পঠিত

বিজয় থালাপতির বাড়ি ঘিরে রেখেছে পুলিশ

ঠাকুরগাঁওয়ে ৮ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জেলা বিএনপির সম্মেলন

প্রকাশিতঃ ১০:৪৭:৫৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

আসছে ৮ই সেপ্টেম্বর ঠাকুরগাঁওয়ে অনুষ্ঠিত হবে দলটির দ্বি-বাষিক জেলা সম্মেলন। এই ঐতিহাসিক মুহূর্তে নেতা-কর্মীদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ এবং উদ্দীপনা দেখা যাচ্ছে। শেষবার ২০১৭ সালে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলেও 그 이후 আওয়ামী লীগ সরকারের নানা বাধার মুখে আর কোন সম্মেলন আয়োজন সম্ভব হয়নি। তবে এবারের সম্মেলন ঘিরে নতুন করে উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে, নেতাকর্মীরা আশাবাদী যে, এই সম্মেলন দলকে আরও শক্তিশালী করবে। ইতিমধ্যে শহরের বিভিন্ন স্থানে ব্যানার, ফেস্টুন টাঙানো হয়েছে, মঞ্চ তৈরি চলমান। দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা জানাচ্ছেন, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত হবে সম্মেলনের প্রতিটি সিদ্ধান্তে। নির্বাচনী তথ্য অনুযায়ী, এই সম্মেলনে মোট ১১ প্রার্থী মনোনয়ন চেয়েছিলেন, এর মধ্যে ৬ জন মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন। প্রধান পদে একজন সভাপতি ও চারজন সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। কাউন্সিলর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮০৮ জন। সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, আর উদ্বোধন করবেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আলোচকদের মধ্যে থাকবেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান সামসুজ্জামান দুদু এবং রংপুরের সাংগঠনিক সম্পাদকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা। নেতাকর্মীরা মনে করছেন, এই সম্মেলন দেশের आगामी জাতীয় নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। দলের গুরুত্বপূর্ন পদে কেউ আসুক বা না আসুক, মহাসচিবের নির্দেশই মূল অংক হিসেবে কাজ করবে। দলের একটি অংশ বিশেষভাবে আশাবাদী যে, এই সম্মেলনটি নেতৃত্বের পরিবর্তন ও ভবিষ্যত পরিকল্পনায় নতুন দিক নির্দেশ করবে। নির্বাচন কমিশনের অ্যাডভোকেট বদিউজ্জামান চৌধুরী জানিয়েছেন, সম্মেলনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে এবং সুন্দরভাবে অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন। একই সঙ্গে ঠাকুরগাঁওয়ের পুলিশ সুপার শেখ জাহিদুল ইসলাম জানান, সম্মেলনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, এর পাশাপাশি সেখানে থাকবে সেনাবাহিনীও। সব মিলিয়ে, এই সম্মেলন ঠাকুরগাঁওয়ের রাজনৈতিক ধারা বদলে দিতে পারে বলে দলটির নেতাকর্মীরা আশা করছেন।