০২:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিশ্লেষণমূলক মন্তব্য নরওয়ে গবেষণা জাহাজ বঙ্গোপসাগরে মৎস্য ও ইকোসিস্টেম জরিপ শুরু করেছে বয়স হলে ভুল বোঝার ব্যাপারটা বুঝতে পারবে, তখন লজ্জিত হবে নিজেকে নিয়ন্ত্রকদের সম্পদ তদন্ত চাই দুদকের ইইউ ৪ মিলিয়ন ইউরো আর্থিক সহযোগিতা দেবে বাংলাদেশের নির্বাচন উন্নত করতে ইভেন্ট বুকিংয়ে এক বছরের জন্য ৫০% ছাড় দিচ্ছে আইসিসিএল ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার ঝিনাইদহের আওয়ামী লীগ সভাপতি পরীক্ষায় ফেল, টানা ২৬ বছর গৃহবন্দী নারীকে উদ্ধার খাদ্য মন্ত্রনালয়ের রেকর্ড পরিমাণ ধান ও চাল সংগ্রহ গাইবান্ধায় ১৪৯০ মিটার দীর্ঘ ‘মওলানা ভাসানী সেতু’ উদ্বোধন করবেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা

ব্রিটিশ অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প আর নেই

এখন পর্যন্ত নিশ্চিত হওয়া গেছে যে ‘সুপারম্যান’ খ্যাত ব্রিটিশ অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প আনুষ্ঠানিকভাবে মারা গেছেন। তার মৃত্যু occurred গত রোববার সকালে, বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন তার পরিবারের সদস্যরা, তবে মৃত্যুর সঠিক কারণটি প্রকাশ করেনি। খবরটি প্রকাশ করে এনবিসি নিউজ।

বিশ্বজুড়ে তারকা খ্যাতি পাওয়া টেরেন্স স্ট্যাম্প ছিলেন একজন প্রভাবশালী অভিনেতা, বিশেষ করে তার অভিনীত ‘সুপারম্যান’ ও ‘সুপারম্যান ২’ সিনেমায় খলনায়ক চরিত্রে, জেনারেল জোডের ভূমিকায় তিনি অনবদ্য ছিলেন। ১৯৭৮ সালে এবং ১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই দুটো সিনেমায় তিনি এই আইকনিক চরিত্রে অভিনয় করেন, যেখানে তিনি সুপারম্যানের শত্রু হিসেবে দর্শকের মনে বেশ ছাপ ফেলেন। তার আইকনিক অভিনয় জীবনে এই দুটি সিনেমা তার নামকে আরও সুপ্রতিষ্ঠিত করে তোলে।

বিশাল আন্তর্জাতিক খ্যাতি পাওয়া এই অভিনেতা প্রকাশ করেছিলেন নিজের প্রতিভার বৈচিত্র্য, যা তাকে চরিত্রের গভীরে প্রবেশ করে অসাধারণ পারফরমেন্স দেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছ। তার অভিনয় জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল ‘সুপারম্যান’ ফ্র্যাঞ্চাইজির সাথে যুক্ত থাকা। তার মৃত্যুর খবরে পশ্চিমা শোবিজ জগতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার সহকর্মী ও ভক্তরা তার প্রতি শ্রদ্ধা ও শোক প্রকাশ করেছেন।

নেতৃস্থানীয় ব্রিটিশ শহর লন্ডনে জন্ম নেওয়া টেরেন্স স্ট্যাম্প ১৯৬২ সালে ‘বিলি বাড’ ছবির মাধ্যমে বড় পর্দায় পদার্পণ করেন। মাত্র প্রথম ছবিতেই তিনি সেরা পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে অস্কার ও বাফটা অ্যাওয়ার্ডে মনোনয়ন পান। দীর্ঘ ষাটের দশক ধরে তিনি বিভিন্ন চরিত্রে নিজেকে প্রমাণ করে গিয়েছেন।

১৯৯৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘দ্য অ্যাডভেঞ্চারস অব প্রিসিলা, কুইন অব দ্য ডেজার্ট’ এ ট্রান্সজেন্ডার চরিত্র ‘বার্নাডেট’ রূপে তার অভিনয় ছিল অসাধারণ প্রশংসিত। ক্যারিয়ার শেষের দিকে তিনি বিভিন্ন জনরার সিনেমায় কাজ করে গিয়েছেন, যার মধ্যে ছিল থ্রিলার, কমেডি ও ফ্যান্টাসি-অ্যাডভেঞ্চার। টেরেন্স স্ট্যাম্পের এই অসাধারণ ক্যারিয়ার তার সংস্কৃতি ও সিনেমার জগতে এক অনন্য অবদান রেখে গেছে।

ট্যাগ :
সর্বাধিক পঠিত

আজ উদ্বোধন হচ্ছে মাওলানা ভাসানী সেতু

ব্রিটিশ অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প আর নেই

প্রকাশিতঃ ০৮:২৪:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫

এখন পর্যন্ত নিশ্চিত হওয়া গেছে যে ‘সুপারম্যান’ খ্যাত ব্রিটিশ অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প আনুষ্ঠানিকভাবে মারা গেছেন। তার মৃত্যু occurred গত রোববার সকালে, বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন তার পরিবারের সদস্যরা, তবে মৃত্যুর সঠিক কারণটি প্রকাশ করেনি। খবরটি প্রকাশ করে এনবিসি নিউজ।

বিশ্বজুড়ে তারকা খ্যাতি পাওয়া টেরেন্স স্ট্যাম্প ছিলেন একজন প্রভাবশালী অভিনেতা, বিশেষ করে তার অভিনীত ‘সুপারম্যান’ ও ‘সুপারম্যান ২’ সিনেমায় খলনায়ক চরিত্রে, জেনারেল জোডের ভূমিকায় তিনি অনবদ্য ছিলেন। ১৯৭৮ সালে এবং ১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই দুটো সিনেমায় তিনি এই আইকনিক চরিত্রে অভিনয় করেন, যেখানে তিনি সুপারম্যানের শত্রু হিসেবে দর্শকের মনে বেশ ছাপ ফেলেন। তার আইকনিক অভিনয় জীবনে এই দুটি সিনেমা তার নামকে আরও সুপ্রতিষ্ঠিত করে তোলে।

বিশাল আন্তর্জাতিক খ্যাতি পাওয়া এই অভিনেতা প্রকাশ করেছিলেন নিজের প্রতিভার বৈচিত্র্য, যা তাকে চরিত্রের গভীরে প্রবেশ করে অসাধারণ পারফরমেন্স দেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছ। তার অভিনয় জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল ‘সুপারম্যান’ ফ্র্যাঞ্চাইজির সাথে যুক্ত থাকা। তার মৃত্যুর খবরে পশ্চিমা শোবিজ জগতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার সহকর্মী ও ভক্তরা তার প্রতি শ্রদ্ধা ও শোক প্রকাশ করেছেন।

নেতৃস্থানীয় ব্রিটিশ শহর লন্ডনে জন্ম নেওয়া টেরেন্স স্ট্যাম্প ১৯৬২ সালে ‘বিলি বাড’ ছবির মাধ্যমে বড় পর্দায় পদার্পণ করেন। মাত্র প্রথম ছবিতেই তিনি সেরা পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে অস্কার ও বাফটা অ্যাওয়ার্ডে মনোনয়ন পান। দীর্ঘ ষাটের দশক ধরে তিনি বিভিন্ন চরিত্রে নিজেকে প্রমাণ করে গিয়েছেন।

১৯৯৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘দ্য অ্যাডভেঞ্চারস অব প্রিসিলা, কুইন অব দ্য ডেজার্ট’ এ ট্রান্সজেন্ডার চরিত্র ‘বার্নাডেট’ রূপে তার অভিনয় ছিল অসাধারণ প্রশংসিত। ক্যারিয়ার শেষের দিকে তিনি বিভিন্ন জনরার সিনেমায় কাজ করে গিয়েছেন, যার মধ্যে ছিল থ্রিলার, কমেডি ও ফ্যান্টাসি-অ্যাডভেঞ্চার। টেরেন্স স্ট্যাম্পের এই অসাধারণ ক্যারিয়ার তার সংস্কৃতি ও সিনেমার জগতে এক অনন্য অবদান রেখে গেছে।